অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ডিজিটাইজড হবে চার মন্ত্রণালয়
ভূমি, এনবিআর, বাণিজ্য ও বিআরটিএ। এই চার মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ কর্মপদ্ধতি অটোমেশন করা, শতভাগ ইলেক্ট্রনিক ফাইল ব্যবহার এবং শতভাগ এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্ল্যানিং নিশ্চিত করাসহ ডিজিটাল সিগনেচার ব্যবস্থা বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। মন্ত্রণালয়গুলো ডিজিটাল রূপান্তরের সঙ্গে সঙ্গে সেখান থেকে প্রদত্ত নাগরিক সেবা ডিজিটাইজড করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বিশেষ সহকারী হিসেবে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবকে আইসিটি, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেয়ার পর শনিবার (৮ মার্চ) অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এই কাজ সম্পাদনের নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি। মন্ত্রণালয়গুলোর সেবা সহজীকরণের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যকার ডেটার আন্তঃক্রিয়াশীলতা নিশ্চিত করার ওপর জোর দিয়েছেন। একইসঙ্গে ডেটার আন্তঃক্রিয়াশীলতা এবং ডেটা এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে ম্যানুয়ালি ফর্ম ফিলাপের পরিবর্তে সিকিউর এপিআইয়ের মাধ্যমে ডেটা আদান প্রদানের উদ্যোগ নিতে বলেছেন।
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশনা অনুসারে প্রধান প্রধান কিছু মন্ত্রণালয়ের জন্য পাইলট প্রোগ্রাম যেকোনো মূল্যে আগামী তিন মাসের মধ্যে বাস্তবায়নের সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে বলে জানিয়েছেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, বাংলাদেশের মন্ত্রণালয়গুলো নিজস্ব ডিজিটাল সিস্টেম তৈরি করে বেশকিছু সাইলো তৈরি করেছে, এমতাবস্থায় সরকারের জরুরি দায়িত্ব হচ্ছে এ সাইলোগুলোর মধ্যে আন্তঃক্রিয়াশীলতা নিশ্চিত করা।
