চুয়েটের শিক্ষার্থীদের জন্য ১০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে অ্যাম্বুল্যান্স নবায়ন

পুরাতন ও ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়া অ্যাম্বুল্যান্সটি দীর্ঘদিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি চিকিৎসাসেবা প্রদানে অকার্যকর ছিল। তবে এ উদ্যোগের মাধ্যমে সেটি আবারও কার্যকরভাবে চুয়েটের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জরুরি স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করতে সক্ষম হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে চুয়েটের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মাহমুদ আব্দুল মতিন ভূইয়া বলেন, "এ ধরনের উদ্যোগ আমাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে। চুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থীরা যেভাবে চুয়েটের পাশে দাঁড়িয়েছেন, তা সত্যিই প্রশংসনীয় ও অনুকরণীয়।"
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন চুয়েটের স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ রাশিদুল হাসান, তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন, চুয়েটের ইনস্টিটিউট অব রিভার, হারভার অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এর পরিচালক অধ্যাপক ড. আসিফুল হক, ইনস্টিটিটিউট অব ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ এর অধ্যাপক ড. মোঃ সেকান্দর চৌধুরী, অবসারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক (টিএসসি) এবং ডিএমডি (বিটিবিএল) প্রকৌশলী খান আতাউর রহমান, চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইলিয়াছ উদ্দিন আহাম্মদ, চুয়েটের গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. সুনীল ধর এবং চুয়েটের মানবিক বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল। এছাড়াও অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন বাংলাদেশ সচিবালয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বিশ্ববিদ্যালয়) জনাব মোঃ মাহবুবুল হক পাটওয়ারী, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এর তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ আয়নাল হক, ডিবিএল গ্রæপ এর পরিচালক প্রকৌশলী মেজর (অবঃ) মো. ফিরোজ খাননুন ফরাজী।
উক্ত সিন্ডিকেট সভায় সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির।