রাজধানীতে হুয়াওয়ে ও ব্র্যাকনেটের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তারা ইন্টারনেট ব্যবহারের সীমাবদ্ধতা, নেটওয়ার্কের অতিরিক্ত স্তরজনিত সমস্যা, অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেনেন্সের (ওঅ্যান্ডএম) বিড়ম্বনা ও সাইবার নিরাপত্তার ঝুঁকির মতো বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আরও সংযুক্ত, শক্তিশালী ও স্মার্ট ক্যাম্পাস গঠনের উপায় নিয়ে আলোচনা করেন।
হুয়াওয়ের সাউথ এশিয়া এন্টারপ্রাইজ বিজনেস গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং হেড অফ পার্টনার ডেভেলপমেন্ট ইউইং কার্ল বলেন, “আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, ডিজিটাল শিক্ষা ব্যবস্থা একটি দেশের ডিজিটাল রূপান্তরে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে। হুয়াওয়ে স্মার্ট ক্যাম্পাস প্রযুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের ডিজিটাল শিক্ষার উন্নয়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের লক্ষ্য হলো বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে উন্নত মানের ডিজিটাল অবকাঠামো দিয়ে সহযোগিতা করা।”
ব্র্যাকনেটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ পি. এফ. আহমেদ বলেন, “বিগত অনেক বছর থেকেই ব্র্যাকনেটের উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের ডিজিটাল শিক্ষা ব্যবস্থাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। বর্তমান সময়ে স্মার্ট ক্যাম্পাস তৈরির মাধ্যমে মাধ্যমে সেই উদ্দেশ্য বাস্তবে রূপ নিচ্ছে। আমাদের নিষ্ঠা ও হুয়াওয়ের সহযোগিতার মাধ্যমে এটি সম্ভব হয়েছে। একসাথে আমরা শ্রেণীকক্ষগুলিকে ক্যারিয়ারমুখী করার পাশাপাশি বাংলাদেশ জুড়ে শিক্ষার্থীদের জন্য স্মার্ট ভবিষ্যত গড়ে তুলছি।”
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সটাইলসহ (বুটেক্স) বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় হুয়াওয়ের স্মার্ট ক্যাম্পাস প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানগুলি সংযোগ, ডেটার সুরক্ষা ও আইসিটি ক্ষেত্রে এই প্রযুক্তির উপযোগিতার কথা উল্লেখ করেছে।