২০২৩ সালে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন থেকে বিশ্বে সম্ভাব্য আয় হবে ৯৩৫ বিলিয়ন ডলার। এখনো পর্যন্ত অ্যাপল প্লে-স্টোরে ১.৯৬ মিলিয়ন ও গুগল প্লে-স্টোর থেকে ২.৭৮ মিলিয়ন অ্যাপস ডাউনলোড করা হয়েছে। ২২ থেকে ৩৮ বছরের তরুণদের মধ্যে ২১ শতাংশ দিনে ৫০ বার কোন না কোন অ্যাপসে প্রবেশ করে এমনটাই বলেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ বিসনেস এন্ড টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান মো ডাঃ কামরুদ্দিন নূর।
বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরামের অনলাইনে আয়োজিত ‘ক্যারিয়ার কনফারেন্স- ২০২০’ এর ‘মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তৈরিতে ক্যারিয়ার’ বুধবারের সেশনে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, এখনো ফাইনান্স ও ই-কমার্স সেক্টরের অ্যাপসের ব্যবহারে কম হচ্ছে। অঞ্চল বেধে অ্যাপসের ব্যবহার বেড়েছে। যেসব অঞ্চলে মোবাইল অ্যাপসের ব্যবহার বেড়ে গেছে সেসব অঞ্চলে মোবাইল অ্যাপে ইলেকট্রনিক্স কমার্স করছে। এডুকেশনে অ্যাপসের ব্যবহার প্রচুর বাড়েছে, ব্যবসায় ১০.১১ শতাংশ ব্যবহার হচ্ছে অ্যাপস। ১৮ থেকে ২৪ বছরের তরুণরা মাসে ১১২.৬ ঘণ্টা অ্যাপস ব্যবহার করছে। মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তৈরিতে রয়েছে উজ্জ্বল ক্যারিয়ার।
কামরুদ্দিন নূর বলেন, প্রত্যেক স্মার্টফোন ব্যবহারকারী দিনে ১০টা অ্যাপস ব্যবহার করে। গত ৩ বছরের মধ্যে অ্যাপস ব্যবহার বেড়েছে প্রায় দেড়গুণ। এই সংখ্যা বাড়তে থাকলে লোকাল ও গ্লোবালে প্রচুর অ্যাপস ডেভেলপমেন্টের প্রয়োজন হবে।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন আব্দুল আল নোমান। অনুষ্ঠান শেষে কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।