দেশে উৎপাদন শুরু করা ১৭টি মোবাইল ফোন প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নিয়ে দেশের টেলিকম ও প্রযুক্তি খাতে আত্মপ্রকাশ করলো নতুন বাণিজ্যিক সংগঠন মোবাইল ফোন ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এমআইওবি)। প্রতিষ্ঠার এক বছর পর বুধবার রাজধানীর শাহবাগস্থ ঢাকা ক্লাবে অনুষ্ঠিত আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে চোরাই মোবাইল ফোন মুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে অবিলম্বে ন্যাশনাল ইক্যুইপমেন্ট আইডেন্টি রেজিস্টার (এনইআইআর) বাস্তবায়নের দাবি তুলেছে সংগঠনটি।
সভাপতি জাকারিয়া শাহিদ; সাধারণ সম্পাদক মেসবাহ উদ্দিন
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, দেশের মোবাইল ফোন বাজারের ৩৫-৪০ শতাংশই এখন অবৈধভাবে আমদানী সিন্ডিকেটের অধীনে। আমদানীদে ৫৮ শতাংশ শুল্ক থাকায় চোরাই পথে আসছে এসব মোবাইল ফোন। ফলে এগুলো দেশের বাজারে বিক্রি হলেও সরকার বছরে হরাচ্ছে ২০০ কোটি টাকার মতো রাজস্ব।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই পরিচয় করিয়ে দেয়া হয় নবগঠিত সংগঠনটির ১২ সদস্যের কার্য নির্বাহী পরিচালককে।
এমআইওবি সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন অধূনালুপ্ত বাংলাদেশ মোবাইল ফোন ইমপোর্টার্স এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও এডিসন ইন্ডাস্ট্রির ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাকারিয়া শাহিদ। সহ সভাপতি ইস্মার্টু টেকনোলজি’র সিইও রেজওয়ানুল হক এবং সাধারণ সম্পাদক ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স এর সিএমও মোহাম্মদ মেসবাহ উদ্দিন। পাশাপাশিখ গ্রামীণ ড্রিস্টিবিউশনের জহুরুল হক যুগ্ম সম্পাদক, বেস্ট টাইকুনের ইমাম উদ্দিন কোষাধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করছেন।
এছাড়াও বাকি সদস্যরা পরিচালক হিসেবে রয়েছেন। এরা হলেন- বেনলি ইলেকট্রনিক এন্টারপ্রাইজের ভিক্টর উ, ডিবিজি টেকনোলজির কেভিন ইয়াং, ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের এস এম মঞ্জুরুল আলম অভি, ইউনিয়ন টেক পার্কের আলভি রানা, সেলেক্সট্রা লিমিটেড এর শাকিব আরাফাত, হালিমা টেলিকম এর আবুল কালাম হাসান টগর এবং আরএফএল ইলেকট্রনিক্স এর কাজী রাশেদুল ইসলাম।