ই-মেইল ও এসএমএস ই-নথি হিসেবে পরিগণিত হবে। তাই ই-মেইল বা মেইল করা হলে একই বিষয়ে দলিল হিসেবে গ্রহণের জন্য হার্ডকপি ব্যবহারের দরকার নেই।
শনিবার মন্ত্রীদের সচিব ও একান্ত সচিবদের জন্য আয়োজিত ওয়েব কর্মশালায় এই আহ্বান জানানো হয়।
তথ্য ও যোগযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
এ সময় তিনি ই-নথির দ্বিতীয় সংস্করণে বাংলা ওসিআর এবং ভয়েস কমান্ড সংযুক্তির আহ্বান জানান।
কর্মশালায় বিটিসিএল এর পাশাপশি স্থানীয় আইএসপি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে বিকল্প ইন্টারনেট সংযোগ ও বেশি ব্যান্ডউইথ নেয়া এবং ভালো কনিফিগারেশনের কম্পিউটার বা স্মার্টফোন ব্যবহারের পরামর্শ দেন এটুআই প্রকল্প পরিচালক মোঃ আব্দুল মান্নান।
অনুষ্ঠানে ই নথির বিস্তারিত কার্যপ্রক্রিয়া তুলে ধরেন নোয়াখালী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান। ই-সাইন, ই-নথির নতুন সংস্করণ ও অংশগ্রণকারীদের মতামত গ্রহণ করেন এটুআই প্রকল্পের ন্যাশনাল কনসালটেন্ট নিলুফা ইয়াসমিন।
মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ হতে ই-নথি বাস্তবায়নে গৃহীত পদক্ষেপ ও সকলের করণীয় বিষয় তুলে ধরেন এটুআই প্রকল্পের যুগ্ম প্রকল্প পরিচালক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবির।