টানা ৬৬ দিন পর অফিস খুললেও বন্ধ রাখা হয়েছে ই-পাসপোর্ট এবং এমআরপি’র বায়োমেট্রিক তথ্য গ্রহণের কাজ। করোনার সর্বোচ্চ সংক্রমণ ঝুঁকি থাকায় পাসপোর্ট ধারীর আঙুলের ছাপ, চোখের আইরিস স্ক্যানের কাজ শুরু করা হয়নি বলে জানিয়েছেন পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদ।
তবে সীমিত পরিসরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাসপোর্ট রিইস্যু কার্যক্রম চলেছে। অব্যহত রয়েছে অনলাইনে এমআরপি রিইস্যু করার কার্যক্রম।
এ বিষয়ে মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদ জানিয়েছেন, অফিস বন্ধ থাকলেও অনলাইনে এমআরপি রিইস্যু কার্যক্রম চলেছে। বাংলাদেশ দূতাবাসের চাহিদার প্রায় শতভাগই চাহিদাই পূরণ করা হয়েছে। ফেডএক্স এর মাধ্যমে সেগুলো সরবারহও করা হয়েছে।
তিনি আরো জানান, এখন দেশের সবগুলো আরপিও-তে ই-পাসপোর্ট এর যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হচ্ছে। ১৪টি আরপিওতে মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। বাকিগুলোতে নিজস্ব টেকনিসিয়ানদের দিয়ে মেশিন স্থাপন ও কানেক্টিভিটির কাজ সম্পন্ন করার চেষ্টা চলছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক কলেই বায়োমেট্রিক এনরোলমেন্ট শুরু হবে।