তেজস্ক্রিয়তার মাপকাঠিতে ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক যথেষ্ট নিরাপদ। ফাইভ-জি তরঙ্গের স্বাস্থ্যঝুঁকি নিরূপণের জন্য নতুন করে নীতিমালা প্রণয়ন করে এই ঘোষণা দিয়েছে জার্মানিভিত্তিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অন নন–আয়োনাইজিং রেডিয়েশন প্রোটেকশন (আইসিএনআইআরপি)।
গত ২০ বছরের মধ্যে প্রথম বারের মতো এমন নীতিমালা প্রণয়ন করলো বেতার তরঙ্গের স্বাস্থ্যঝুঁকি নিরূপণের কাজ করা এই সংস্থাটি। বলা হয়েছে, মানব স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বা হুমকী এমন কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি এই তরঙ্গে পাওয়া যায়নি।
সংস্থার চেয়ারম্যান এরিক ভন রঙ্গেন বলেছেন, ‘আমরা জানি, কেউ কেউ ফাইভ-জির নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত এবং আমরা আশা করছি, নতুন নীতিমালা মানুষকে আশ্বস্ত করবে। সব ধরনের বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্র, কর্মশালা এবং আলোচনার পরই নতুন নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে।’
বলা হচ্ছে, ৫জি’র প্রতিমিলিমিটার তরঙ্গেটেলিযোগাযোগ মানের সর্বাধিক উচ্চ-ফ্রিকোয়েন্সি রয়েছে। তবে বাস্তবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবহৃত কিংবা ইউরোপে আসার অপেক্ষায় থাকা এই ৫জি তরঙ্গে বহির্গামী তেজস্ক্রীয় স্তরগুলি এখনো সর্বাধিক নীচে রয়েছে।