লকডাউনে ‘দেশি নগদ-এ লাভ বেশি’ শিরোনামে একটি ক্যাম্পেইন চালু করেছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’। এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ আরো বেশি বেশি করে অনুধাবন করতে পারবেন ‘নগদ’ ব্যবহারে কীভাবে এবং কতটা লাভ তারা পাচ্ছেন।
এরমধ্যে টাকা পেয়ে সেটি ক্যাশ-আউট করা যাচ্ছে সর্বনিন্ম খরচে। কোনো রকম বাড়তি খরচ ছাড়াই পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস ও ইন্টারনেটসহ সকল পরিষেবার বিল দেওয়া যাচ্ছে ‘নগদ’-এ। বীমার প্রিমিয়াম ‘নগদ’-এ জমা দিলে আছে ক্যাশ-ব্যাক। পাশাপাশি যেকোনো ভিসা ও মাস্টার কার্ড থেকে ‘নগদ’ ওয়ালেটে টাকা যুক্ত করা এবং ক্রেডিট কার্ডের বিল ‘নগদ’-এর মাধ্যমে পরিশোধ করলে রয়েছে ৩০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাকের সুযোগ। গ্রাহকদের জীবনযাপন আরো সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে খুব অল্প সময়ের মধ্যে অন্যান্য সকল প্রয়োজনীয় সেবাও এই এক প্ল্যাটফর্মে আনতে কাজ করছে ‘নগদ’।
দৈনন্দিন কার্যক্রমকে সহজ করতে সারা দেশের প্রায় ২০ হাজার মার্চেন্টে পেমেন্টের ব্যবস্থা করেছে ‘নগদ’। এছাড়া ‘নগদ’-এর মাধ্যমে সাত শতাধিক ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে কেনাকাটার বিল দেওয়া যাচ্ছে এবং প্রায় সবটাতেই রয়েছে ক্যাশ-ব্যাকসহ নানান আকর্ষণীয় সুবিধা। অনলাইন কেনাকাটা সুবিধাজনক করতে অসংখ্য ফেসবুক কমার্সে ‘নগদ’-এর লেনদেন জনপ্রিয়।
এর বাইরে দুই শতাধিক ইন্টারনেট কোম্পানির বিল দেওয়া, আড়াইশ’র ওপরে স্কুল-কলেজের টিউশন ফি প্রদান এখন চাইলেই ‘নগদ’-এ প্রদান করা সম্ভব। এতসব লাভের পর সঞ্চয়েও আছে লাভ। সঞ্চয়ে এখন দেশের সবচেয়ে বেশি সাড়ে সাত শতাংশ হারে লাভ দিচ্ছে একমাত্র ‘নগদ’।
অব্যাহতভাবে জনবান্ধব সব সেবা ‘নগদ’-এর প্ল্যাটফর্মে তুলে আনার বিষয়ে ‘নগদ’-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, “দেশের সাধারণ মানুষের জন্য একটি উপযুক্ত ডিজিটাল জীবন নিশ্চিত করতে কাজ করছি আমরা। একটি সফল ডিজিটাল ইকোসিস্টেম তৈরি করাই আমাদের লক্ষ্য। আর সেটি করতে ডিজিটাল পেমেন্ট নিশ্চিত করাই হলো একমাত্র উপায়। ডিজিটাল ব্যবসা বাড়ানোর জন্য ‘নগদ’ বিভিন্ন ধরনের ক্যাশ-ব্যাকসহ আকর্ষণীয় সব অফার দিচ্ছে যা ডিজিটাল জীবপনযাপনে মানুষকে উৎসাহ দিচ্ছে।”