নাগরিক জীবনকে আরো সহজ করতে বাংলাদেশ এখন খতিয়ে দেখছে জাপানের সোসাইটি ৫.০। মুখচ্ছবি অনুধাবন প্রযুক্তি (ফেসিয়াল রিকগনিশন) ব্যবহার করে কীভাবে নগরিককে সুরক্ষিত করা যায় এবং বিগ ডেটা বিশ্লেষণের মাধ্যমে মন্ত্রণালয়ের খরচ কমানো যায় সে বিষয়ে জাপানের এনএসই করপোরেশনের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করেছেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
শনিবার বিকেলে রাজধানীর লেক শো’র হোটলে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী ছড়াও জাপানের এনসিই ব্যস্থাপনা পরিচালক মিস শিগেসাওয়া ইউকা, ডিএক্স অফারিং সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ পরিচালক নিশিমুরা জুনিচি, ডিএক্স অফারিং সার্ভিসের পরিচালক রনি তালুকদার, বেসিস জাপান ডেস্ক এর চেয়ারম্যান ও বেসিস পরিচালক একেএম আহমেদুল ইসলাম বাবু এবং বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক অথরিটির যুগ্ম সচিব ও এডমিন ও ফাইন্যান্স বিষয়ক পরিচালক এন এম শফিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে বেসিস জাপান ডে অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রতিমন্ত্রী। বেসিস সভাপতির সভাপতিত্বে ওই অনুষ্ঠানে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাও কি, পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মাসুব বিন মোমেন, জাইকা বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি ইতি গুচি, জেট্রো বাংলাদেশের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ ইউজি আনান এবং ইউনিভার্সিটি অব মিয়াজাকি’র প্রেসিডেন্ট ড. হিরো শি সামিশিমা ইসলাম বাবু বক্তব্যে রাখেন।
বৈঠক শেষে বেসিস জাপান ডে অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রতিমন্ত্রী। বেসিস সভাপতির সভাপতিত্বে ওই অনুষ্ঠানে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাও কি, পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মাসুব বিন মোমেন, জাইকা বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি ইতি গুচি, জেট্রো বাংলাদেশের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ ইউজি আনান, ইউনিভার্সিটি অব মিয়াজাকি’র প্রেসিডেন্ট ড. হিরো শি সামিশিমা, এনসিই ব্যস্থাপনা পরিচালক মিস শিগেসাওয়া ইউকা এবং বেসিস জাপান ডে’র আহ্বায়ক ও পরিচালক আহমেদুল ইসলাম বাবু উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ এই দেশের মাটি ও মানুষ। এই দুইটির সঙ্গে প্রযুক্তির সফল ব্যবহার করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ক্ষত পুষিয়ে জাপান আজো বিশ্বের নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে রয়েছে। বাংলাদেশও সেই পথে হাঁটছে। প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের নির্দেশনাতেই ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, স্বাধীনতার পরেই জাপান বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছে। যু্ধেকালে জাপানের শিক্ষার্থীরা টিফিনের পয়সা বাঁচিয়ে ভারতে বাংলাদেশী শরণার্থীদের সহায়তা করেছে। আমি মনে করি এখনই দুই দেশ এক সঙ্গে কাজ করার সবচেয়ে ভালো সময়।