২০০৪ সালের ১ সেপ্টেম্বর দেশের পঞ্চম অপারেটর হিসেবে লাইসেন্স নিয়েছিল টেলিটক। আগামী ১ সেপ্টেম্বর শেষ হচ্ছে রাষ্ট্রয়াত্ব এই টেলিকম অপারেটরের ১৫ বছর মেয়াদী লাইসেন্সের মেয়াদ। এরই মধ্যে নির্ধারিত ফি দিয়ে লাইসেন্স নবায়নের আবেদনও করেছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে এখন পর্যন্ত কোনো ইতিবাচক সাড়া মেলেনি। তবে ঈদের ছুটির পরেই লাইসেন্স হাতে পাওয়ার আশা করছেন টেলিটকের ডিজিএম সাইফুর রহমান খান।
ডিজিবাংলা-কে মুঠোফোনে তিনি জানান, আশা করছি ঈদের পরেই বিটিআরসি’র কমিশন বৈঠকে টেলিটকের লাইসেন্স নবায়ন করা হবে।
সূত্রমতে, দেড় মাস আগে নির্ধারিত ফি দিয়ে বিটিআরসির কাছে লাইসেন্স নবায়নের আবেদন করেছ টেলিটক। বিটিআরসির সর্বশেষ কমিশন বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনাও হয়েছে। তবে স্পেকট্রাম চার্জের বিষয় চূড়ান্ত না হওয়ায় কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
প্রসঙ্গত, ১০ কোটি টাকা ফি দিয়ে ২০১১ সালে লাইসেন্স নবায়ন করে গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি এবং সিটিসেল। নবায়নের সময় স্পেকট্রাম চার্জ বাবদ বিটিআরসি-কে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা পরিশোধ করে এই চার কোম্পানি। এর মধ্যে অর্ধেকটাই দেয় গ্রামীণফোন।