গত বছরের শেষ দিকে শুরু হয় দেশের তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের বাস্তবায়ন কার্যক্রম। ২৩ সেপ্টেম্বর রাতে ) রাতে সি-মি-উই (SEA-ME-WEWE)-৬ কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড মেইটেনেন্স এগ্রিমেন্ট এবং কনসোর্টিয়ামের সরবরাহকারীদের সঙ্গে চুক্তি সই করে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল)।
এরই মধ্যে দেশের সম্ভাব্য চাহিদা মেটাতে ওই প্রকল্পের ক্যাপাসিটি দ্বিগুণ করার উদ্যোগ নেয় সংস্থাটি। সোমবার এই প্রকল্পে অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর ফলে ২০৩০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যান্ডউইথের অভাবে পরবে না বলে মনে করছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
রাতে নিজের ফেসবুক পেজে এই খবর দিয়ে মন্ত্রী লিখেছেন, ‘সহসাই আরও একটি সুখবর আমরা জনগণকে দিতে পারব’।
অর্ধেকেরও কম খরচে দ্বিগুণ ব্যান্ডইউথ সক্ষমতা বাড়াতে চায় বিএসসিসিএল
এর আগে মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ উৎক্ষেপণ, ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক চালু এবং তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবল সংযোগকে নির্বাচনী ইশতেহারে প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন বলে মন্তব্য করেছিলেন মন্ত্রী।
সিমিউই-৬ কনসোর্টিয়ামে যোগদানকারী ১৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে- সিংটেল সিঙ্গাপুর, বিএসসিসিএল বাংলাদেশ, টেলিকম মালয়েশিয়া, এসএলটি শ্রীলংকা, ধিরাগু মালদ্বীপ, এনআইটুআই ভারত, টিডব্লিউএ পাকিস্তান, জিবতি টেলিকম, জিবতি, মবিলিঙ্ক-সৌদি আরব, চায়না মোবাইল ইন্টারন্যাশনাল, চায়না টেলিকম গ্লোবাল লিমিটেড চায়না, ইউনিকম চায়না, মাইক্রোসফট যুক্তরাষ্ট্র, টেলিকম ইজিপ্ট মিশর এবং অরেঞ্জ ফ্রান্স।