২১ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে ক্রেতাদের নানা ছাড় আর উপহার দেয়ার মধ্য দিয়ে শনিবার শেষ হলো বিসিএস কম্পিউটার সিটির তিন দিনব্যাপী উৎসব। সামাজিক দূরত্ব মেনে বৃহস্পতিবার ফিতা কেটে আর মিষ্টি বিতরণের মধ্য দিয়ে উৎসবের উদ্বোধন করেন বিসিএস কম্পিউটার সিটির বর্তমান সভাপতি মজহার ইমাম চৌধুরী (পিনু)।
আয়োজকেরা জানান, স্পন্সরদের পক্ষ থেকে সকল ক্রেতার জন্য নানা রকম ছাড় ও উপহার ছিল। উৎসবে শিশুদের জন্য অনলাইনে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা এবং মার্কেট নিয়ে স্মৃতিচারণ মূলক আয়োজন ছিল।
মজহার ইমাম চৌধুরী (পিনু) জানান, এই উৎসবে আমরা যা আশা করেছিলাম তার থেকে বেশি সারা পেয়েছি। এই করোনাকালীন সময়ে আমরা ভেবে ছিলাম মানুষ হয়তো কম আসবে কিন্ত না প্রচুর কাস্টমার এখানে এসেছে। তার একটা কারনও আছে এই সময় স্কুল কলেজ বন্ধ আর পাশাপাশি এখনো বাসা থেকে অফিস করছে অনেকে এই কারণেই কম্পিউটারের চাহিদা বেড়ে গেছে। এই ২১ বছর পূর্তি উপলক্ষে আমরা ইত্যেমধ্যে ৩ টি অনুষ্ঠান করেছি, পরবর্তিতে আমরা মালিক ও এক্সিকিউটিভরা একটি ট্রেনিং সেশনের আয়োজন কররো।
করোনার এই সময়ে বিক্রি বেড়েছে রাউটারের, উৎসবে নানা রকমের রাউটার প্রদর্শন করেন আসুস। আসুসের ম্যানেজার তরিকুল ইসলাম ডিজিবাংলাকে জানান, উৎসবে আসুসের বিজনেস পণ্য, গেমিং ডিভাইস প্রদর্শন করা হয়েছে। যেহেতু এই সব ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়েছে তাই চাহিদা বেড়েছে রাউটারের। এখানে আমরা অনেক ভালো সারা পেয়েছি।
উৎসবে বিসিএস কম্পিউটার সিটির নিচতলায় নানা পণ্যের পসরা সাজিয়েছে বসেছিল ডি-লিংক। প্রতিষ্ঠানটির বিক্রয় প্রতিনিধি ডিজিবাংলাকে জানান, আমরা উৎসবে পণ্য বিক্রি করি নাই। রাউটারের বিভিন্ন সলিউশন নিয়ে এসেছিলাম। শিক্ষার্থীদের আগ্রহ অনেক বেশি।
উৎসবের স্পন্সর আসুস, ডিলিংক, এইচপি ও এমএসআই।