মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাটের হিসাব রাখতে আগামী মার্চ মাস থেকে একই ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। বছরে ৫ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হলেই এই বিশেষ সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে হবে। বিশেষ এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
আমদানিকরাক, উৎপাদক প্রতিষ্ঠান, পাইকারি বা সরবরাহকারি কিংবা খুচরা ব্যবসায়ীদেরও এই সফটওয়্যার ব্যবহারে বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে। এছাড়াও সফটওয়্যারটি সহজলভ্য করতে সফটওয়্যার সরবরাহকারী ২৪টি প্রতিষ্ঠানকে তালিকাভূক্ত করেছে এনবিআর। এই সংখ্যা ৩০০-তে উন্নীত করা হবে জানিয়েছে সূত্র।
এ বিষয়ে বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর ডিজিবাংলা-কে বলেন, সফটওয়্যারটি সহজলভ্য করতে চার দিনের বেসিস সফটএক্সপো মেলায় ভ্যাট জোন নামে বিশেষ একটি জোনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে ভ্যাট সফটওয়্যার সরবরাহকারীরা থাকবেন। সফটওয়্যারটির বিস্তারিত তুলে ধরবেন তারা। বিভিন্ন অফারও দেবেন। পাশাপাশি এক্সপো-তে বি টু বি ম্যাচ মেকিংয়েরও ব্যবস্থা থাকছে। ভ্যাটসংশ্নিষ্ট ব্যবসায়ীদের জন্য এটা হবে দারুণ সুযোগ। তারা এক ছাদের নিচে অনুমোদিত সব ভ্যাট সফটওয়্যার যাচাই-বাছাই করে নিতে পারবেন।