বিজ্ঞানসম্মত কনটেন্টের আড়ালে ইউটিউবে ভুল ও মিথ্যা তথ্য ছড়ানো হচ্ছে, ২০টিরও বেশি ভাষায় এরকম ভিডিও দেখতে পেয়েছে বিবিসি।
যেসব ইউটিউব চ্যানেল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে ভিডিও বানায়, সেসব ভিডিওতে বিজ্ঞানের ভুল তথ্য খুঁজে পেয়েছে বিবিসির গ্লোবাল ডিসইনফরমেশন টিম। আর এসব ভিডিও আবার শিশুদের কাছে ‘শিক্ষামূলক কনটেন্ট’ হিসেবে সামনে আসছে।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, আমরা ২০টিরও বেশি ভাষায় ৫০টির উপর ইউটিউব চ্যানেল শনাক্ত করেছি, যেগুলো বলছে যে তারা বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত বিষয়ক কনটেন্ট বানায়, কিন্তু এসবের আড়ালে আসলে তারা মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে।
যার মধ্যে রয়েছে এমন কিছু বিষয় যেগুলোর বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে বলে দাবি করা হয় কিন্তু আসলে নেই।
এছাড়া ভুল তথ্য এবং ষড়যন্ত্র তত্ত্বও রয়েছে। যেমন পিরামিড থেকে বিদ্যুৎ উৎপন্ন, মানুষের দ্বারা জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি অস্বীকার এবং এলিয়েনের অস্তিত্ব নিয়ে কনটেন্ট।
বিবিসির বিশ্লেষণে দেখা গিয়েছে, ইউটিউব বাচ্চাদের কাছে নানান শিক্ষামূলক ভিডিওর পাশাপাশি এসব ‘ভুল বিজ্ঞান’ রেকমেন্ড করে সামনে আনছে।
ডিবিটেক/বিএমটি