প্রস্তাবিত বাজেটে স্টার্টাপ কোম্পানিগুলোর জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দের সুপারিশকে স্বাগত জানিয়ে ই-কমার্স খাতে মূসক পূনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে তথ্যপ্রযুক্তি উদ্যোক্তাদের সংগঠন ‘আমরাই ডিজিটাল বাংলাদেশ’।
তথ্যপ্রযুক্তি খাতে অধিক বরাদ্দের বিবেচনায় নিয়ে প্রস্তাবিত বাজেটকে স্বাগত জানিয়ে আমরাই ডিজিটাল বাংলাদেশের আহবায়ক লিয়াকত হোসেন বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অঙ্গীকার নিয়ে ২০০৮ সালে যাত্রার শুরু থেকেই ধারাবাহিকভাবে আওয়ামী লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে আসছে। এই বাজেটে আরও বেশি বরাদ্দ, আরও ব্যাপক দিক নির্দেশনা ও সুস্পষ্ট কর্মপরিকল্পনা অন্তর্ভুক্তির মধ্য দিয়ে তা প্রত্যাশা পূরণ করেছে।
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের কথা মাথায় রেখে তথ্যপ্রযুক্তি ভিত্তিক জনবল ও অবকাঠামো গড়ে তোলার লক্ষ্যে বাজেটে যে দিক নির্দেশনা রয়েছে তারও প্রশংসা করেন তিনি ।
স্টার্টাপ কোম্পানিগুলোর জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দের সুপারিশের প্রশংসা করে আমরাই ডিজিটাল বাংলাদেশের যুগ্ম আহবায়ক ও সংসদ সদস্য রোবিনা মিরা বলেন, এই বরাদ্দ হাজারো তরুণ তথ্য প্রযুক্তি উদ্যোক্তাকে স্বপ্ন দেখাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এছাড়াও সামগ্রিকভাবে সরকারের প্রতিটা বিভাগকেই তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে আরও বেশি গতিশীল করার যে প্রতিশ্রুতি বাজেটে রয়েছে তিনি তারও প্রশংসা করেন। একই সঙ্গে যুগোপযোগী একটি উন্নয়নমূলক বাজেট হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
একইসঙ্গে বাজেটে সম্ভাবনাময় নবীন খাত ই-কমার্সের উপর ৭.৫% মূসক বসানোর প্রস্তাবনাকে পুনরায় সরকার ভেবে দেখবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন আমরাই ডিজিটাল বাংলাদেশের কার্যকরী সদস্যরা। তারা বিশ্বাস করেন আওয়ামী লীগ সরকার উন্নয়নের সরকার তাই সর্বশেষ সিদ্ধান্ত সরকার যেটা নিবে সেটা পুরোপুরিভাবে দেশের মানুষের মঙ্গলার্থেই নেয়া হবে।
প্রস্তাবিত বাজেটে স্টার্টাপ কোম্পানিগুলোর জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দের সুপারিশকে স্বাগত জানিয়ে ই-কমার্স খাতে মূসক পূনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে তথ্যপ্রযুক্তি উদ্যোক্তাদের সংগঠন ‘আমরাই ডিজিটাল বাংলাদেশ’।
তথ্যপ্রযুক্তি খাতে অধিক বরাদ্দের বিবেচনায় নিয়ে প্রস্তাবিত বাজেটকে স্বাগত জানিয়ে আমরাই ডিজিটাল বাংলাদেশের আহবায়ক লিয়াকত হোসেন বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অঙ্গীকার নিয়ে ২০০৮ সালে যাত্রার শুরু থেকেই ধারাবাহিকভাবে আওয়ামী লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে আসছে। এই বাজেটে আরও বেশি বরাদ্দ, আরও ব্যাপক দিক নির্দেশনা ও সুস্পষ্ট কর্মপরিকল্পনা অন্তর্ভুক্তির মধ্য দিয়ে তা প্রত্যাশা পূরণ করেছে।
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের কথা মাথায় রেখে তথ্যপ্রযুক্তি ভিত্তিক জনবল ও অবকাঠামো গড়ে তোলার লক্ষ্যে বাজেটে যে দিক নির্দেশনা রয়েছে তারও প্রশংসা করেন তিনি ।
স্টার্টাপ কোম্পানিগুলোর জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দের সুপারিশের প্রশংসা করে আমরাই ডিজিটাল বাংলাদেশের যুগ্ম আহবায়ক ও সংসদ সদস্য রোবিনা মিরা বলেন, এই বরাদ্দ হাজারো তরুণ তথ্য প্রযুক্তি উদ্যোক্তাকে স্বপ্ন দেখাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এছাড়াও সামগ্রিকভাবে সরকারের প্রতিটা বিভাগকেই তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে আরও বেশি গতিশীল করার যে প্রতিশ্রুতি বাজেটে রয়েছে তিনি তারও প্রশংসা করেন। একই সঙ্গে যুগোপযোগী একটি উন্নয়নমূলক বাজেট হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
একইসঙ্গে বাজেটে সম্ভাবনাময় নবীন খাত ই-কমার্সের উপর ৭.৫% মূসক বসানোর প্রস্তাবনাকে পুনরায় সরকার ভেবে দেখবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন আমরাই ডিজিটাল বাংলাদেশের কার্যকরী সদস্যরা। তারা বিশ্বাস করেন আওয়ামী লীগ সরকার উন্নয়নের সরকার তাই সর্বশেষ সিদ্ধান্ত সরকার যেটা নিবে সেটা পুরোপুরিভাবে দেশের মানুষের মঙ্গলার্থেই নেয়া হবে।