ইউ.এ.ভি। অ্যান আনম্যান্ড এয়্যারিয়াল ভিহ্যাক্ল অর্থাৎ মনুষ্যবিহীন বাহন। যেমন- দূরনিয়ন্ত্রিত এয়ারক্রাফট। যা বিশ্বব্যাপী করোনা প্রাদূর্ভাবের দিনগুলোতে হতে পারে একটি কার্যকরী মাধ্যম।
এমনটাই জানিয়েছে সৌদিআরবের গাউস ভিত্তিক একটি গবেষণা দল।
বিশ্বের দেশে দেশে, শহরগুলো যে ঢালাও লকডাউনের মুখে পড়েছে তার প্রেক্ষিতে জরুরি সেবার প্রয়োজনে সীমিত পরিসরে হলেও ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতে পারে ইউএভি।
যেমন- হিউম্যান বডি ফ্লুইড স্যাম্পল বা স্যালাইভা স্যাম্পল সংগ্রহ করতে খবুই কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে ইউএভি। তদুপরি মাইক্রোফ্লুইডিক চিপ-এ ফ্লুইডিক স্যাম্পল লোড করা ,স্বয়ংক্রিয় নমূনা প্রক্রিয়াকরণ ও গবেষণায়ও খুবই প্রয়োজনীয় ভূমিকা রাখতে পারে এই ইউএভি ভিত্তিক ব্যবস্থা; যা করোনা পরিস্থিতি উত্তরণে হতে পারে খুবই গুরুত্ববহ। এজন্য ইউএভির এই ব্যবস্থাকে কাস্টমাইজ করে প্রয়োজন অনুযায়ী সাজিয়ে নেয়া যেতে পারে।
রোবটিক এই পরিবহন ব্যবস্থা ব্যবহার করে, শুধু বিপুল পরিমাণ নমুনা সংগ্রহ ও গবেষণা-ই নয়, জরুরী খাদ্য ও অন্যান্য জিনিসপত্র স্থানান্তর কিংবা জীবাণু নাশক স্প্রে এর মতো কাজ করা যেতে পারে। মাত্র ৪ দিনে ৫ হাজার ইউএভি ব্যবহার করে সংগ্রহ করা যায় ৩০ মিলিয়ন নমুনা।