রাজনৈতিক কনটেন্টে ‘অ্যালগরিদমিক অ্যাপ্লিফিকেশন’ বা অ্যালগরিদেমর পরিবর্ধন নিয়ে গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করেছে মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটার। গবেষণা থেকে টুইটার আবিষ্কার করেছে, ডানপন্থী অ্যাকাউন্টগুলো “বামপন্থী রাজনীতির তুলনায় বেশি অ্যালগরিদমিক অ্যাপ্লিফিকেশন” পায়।
অর্থাৎ রক্ষণশীল মূল্যবোধের প্রচার বেশি করে টুইটারের নিজস্ব অ্যালগরিদম। তবে, অ্যালগরিদম রক্ষণশীল ভাবধারাকে কেন প্রশ্রয় দিচ্ছে, সেই বিষয়টি এখনও পরিষ্কার নয়।
এদিকে সেবার কথা বলা হলেও উন্নয়নশীল দেশে ফেসবুকের কার্যক্রমেই সম্পূর্ণ ব্যবসা কেন্দ্রিক বলে অভিযোগ করেছেন ফেসবুকের ‘ইন্টিগ্রিটি টিমে’র সাবেক এক সদস্য।
যুক্তরাষ্ট্রের সিকিউরিটি ও এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) জমা দেয়া লিখিত হলফনামায় তিনি জানিয়েছেন, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে সহজলভ্য ইন্টারনেট সেবা চালু করার কথা বলে ইন্টারনেট ডটঅর্গ প্রকল্প চালু করেছিল ফেসবুক। তবে ওই প্রকল্পের আসল উদ্দেশ্য ছিল “উন্নয়নশীল বিশ্বে খবরের একমাত্র সূত্র” হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করা। সেখানে একচ্ছত্র আধিপত্য নিশ্চিত করে গ্রাহক ডেটার নতুন বাজার থেকে লাভবান হওয়াই ফেসবুকের মূল লক্ষ্য।