সরকারি কাজের গতি বাড়ানো পাশাপাশি ঘুষ, দুর্নীতি বন্ধে ২০১৬ সালের মার্চ মাস থেকে ই-নথির ব্যবহার শুরু করা হয়। সরকারের ৫৮ মন্ত্রণালয় ও দুই বিভাগের অধীনস্ত কার্যালয়গুলোতে ই-নথির মাধ্যমে দাফতরিক কাজের সূত্রপাত ঘটে। এরই মধ্যে ২৫টি মন্ত্রণালয়ের ৯০ শতাংশ এবং আরও কয়েকটি দফতরের ৭০ শতাংশ কাজ ই-নথিতে সম্পাদিত হচ্ছে বলে জানাগেছে।
এ বিষয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, দুর্নীতিমুক্ত ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে ই-নথি অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। আশা করছি, আগামী বছরের মধ্যে কেন্দ্র থেকে প্রান্ত পর্যন্ত ই-নথিতে সম্পৃক্ত করা হবে।
তিনি বলেছেন, ২০২১ সাল নাগদ উপজেলা পর্যায়ে যে ১৮ হাজার সরকারি অফিস রয়েছে সবগুলোকে ই-নথিতে সংযুক্ত করা হবে। আমরা যে নো যেকোনো স্থান থেকে, যে কোনো সময় যে কোনো ডিভাইস ব্যবহার করে সরকারি কার্যক্রমগুলো চলমান রাখতে কেন্দ্র থেকে প্রান্ত পর্যন্ত সকল অফিসগুলোকে ই-নথিতে সম্পৃক্ত করা হবে।