“নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টি এখন বন্দুক পিস্তল নিয়ে রাস্তা পাহারা দেওয়ার মধ্যে আর সীমাবদ্ধ নেই। এখন প্রত্যেক গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় এরকম আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স সম্বলিত বিভিন্ন ক্যামেরা স্থাপন করে মনিটরিং সেন্টার থেকে সার্বক্ষণিক নজরদারি করে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে।”
দেশে প্রথমবারের মতো সিলেট মহানগরীর রাস্তায় ফেস রিকগনিশন ও যানবাহনের নাম্বার প্লেট চিহ্নিতকরণ আইপি ক্যামেরা স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়ন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
তিনি বলেন, নিশ্চিতভাবে সিলেট শহর এখন অনেক বেশি নিরাপদ এবং বাংলাদেশের জন্য একটি রোল মডেল।
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) কর্তৃক গৃহীত “ডিজিটাল সিলেট সিটি” প্রকল্পের আওতায় সিলেট জেলাকে স্মার্ট শহরে রূপান্তরের অংশ হিসেবে এই প্রকল্প বাস্তবায়নে বাংলাদেশকে প্রযুক্তি সহায়তা দিচ্ছে হুয়াওয়ে।
সিলেট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে ২৭ জুলাই এই প্রকল্পের দুটি কম্পোনেন্টের উদ্বোধন করা হয়। এসময় পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডঃ এ. কে. আবদুল মোমেন ও প্রধান তথ্য কমিশনার মুর্তুজা আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, পিএএ, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব, এটুআই-এর প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান, ডিজিটাল সিলেট সিটি প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ মহিদুর রহমান খান ও উপ-প্রকল্প পরিচালক মধুসূদন চন্দ, বিসিসি’র সফটওয়্যার কোয়ালিটি টেস্টিং ও সার্টিফিকেশনের পরিচালক মোহাম্মদ সাইফুল আলম খান প্রমুখ।