সাইবার অপারাধ দমনের নামে অনেক দেশেই আইন শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনী ও সরকার ইন্টারনেট ব্যবস্থাপনায় খবরদারি করছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন খাত সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। তাদের অনেক পদক্ষেপই মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে এবং এর কারণে ভবিষ্যত ইন্টারনেট দুনিয়ার উন্মুক্ত তথ্যপ্রবাহকে বাধাগ্রস্থ করছে বলে মনে করছেন তারা।
বৃহস্পতিবার অ্যাপনিক সুবর্ণসভার সমাপনী অধিবেশন, ওপেন পলিসি মিটিংয়ে এই উদ্বোগ প্রকাশ করা হয়।
তবে শেষ দিনের বার্ষিক সাধারণ সভায় করোনায় এই খাতটিতে বড় ধরনের কোনো নেতিবাচক প্রভাব না পড়ায় স্বস্তি প্রকাশ করেন কার্য নির্বাহী কমিটির সদস্যরা।
এসময় অ্যাপনিক ডাটা অ্যাকিউরিসির পাশাপাশি ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য ফিলিপিন বৈঠক বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
সভায় গত ৬ মাসের আর্থিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন এশিয়া প্যাসিফিক নেটওয়ার্ক ইনফরমেশন সেন্টারের মহাপরিচালক পল উইলসন। ইসি আপডেট তুলে ধরেন সভাপতি গৌরব রাজ উপাধ্যায়।
একইসঙ্গে কর্পোরেট সিগ, পলিসি সিগ, রাউটিং সিকিউরিটি সিগ এবং অ্যাপনিক জরিপ প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
এছাড়াও কার্যনির্বাহী সভায় সংযুক্ত থেকে নিজেদের বক্তব্য পেশ করেন কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য সুমন আহমেদ সাবির, কেমডস, আছি, ইউডম, ক্যানি হোয়ান এবং মাজ।