রাজধানীতে অনুষ্ঠিত হলো স্টোরি অফ এনএলপি শীর্ষক কর্মশালা। কর্মশালাটি পরিচালনা করেন ইন্টেল, রিচুয়াল ল্যাব এবং পিপীলিকাসহ জনপ্রিয় এনএলপির পাবলিকেশন,এপ্লিকেশন কিংবা প্যাটেন্ট নিয়ে সোচ্চার এবং যুক্তরাষ্ট্রের হস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি অধ্যয়রত সুদীপ্ত কর।
বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের আয়োজনে কর্মশালায় এনএলপির শুরুর গল্প,সম্ভাবনা এবং বাস্তবিক ব্যবহার নিয়ে বিস্তর আলোচনা করা হয়। তাছাড়া বিদেশে উচ্চ শিক্ষা,গবেষণা,ইন্টার্নশীপ এবং চাকরীর সুযোগ নিয়ে হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব। সুদীপ্ত তার বৃহৎ অভিজ্ঞতা ভাগ করে দেন উপস্থিত অংশগ্রহণকারী মধ্যে।অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক,ছাত্র,ইন্ডাস্ট্রিতে কর্মরত এনএলপি অনুরাগীরা উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালার শেষে বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানীয় সমস্যার সমাধান আমাদের এনএলপিতে দক্ষ লোকজনই করবেন”।
তিনি বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রারম্ভে যে সব প্রযুক্তিগত সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলছে সেগুলোর মধ্যে মেশিন লার্নিং,আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স,ডিপ লার্নিং,ব্লকচেইন অন্যতম। প্রযুক্তির এই অসাধারণ হাতিয়ার গুলোর অন্তর্ভুক্ত ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং বা এনএলপি অদম্য। আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স সম্পন্ন সুবিধাগুলোর মুলমন্ত্র এই এনএলপি। রোবটকে নির্দেশনা দেওয়া,চ্যাটবটের স্বয়ংক্রিয় উত্তর কিংবা মুঠোফোনের ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্টের মূলমন্ত্র এই ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং।