ডিপ লার্নিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে রাজনৈতিক অপপ্রচারণা, পর্নোগ্রাফি কিংবা আক্রমনাত্নক ভুয়া ভিডিও ‘ডিপফেক ডিটেকশন চ্যালেঞ্জ’ আয়োজন করে আশানুরূপ ফলাফল পায়নি ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। কারণ হাই পারফরমেন্স মডেলগুলো দিয়ে সর্বোচ্চ ৬৫.১৮ শতাংশ নির্ভুলভাবে ডিপফেক ভিডিও শনাক্ত করতে পেরেছে।
প্রতিযোগিতায় দুই হাজার ব্যক্তি অংশগ্রহণ করে। এসময় প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে প্রায় ৩৫ হাজার ভিন্ন মডেল তৈরি করে একটি নতুন ডেটাসেট করে তারা। ৩ হাজার অভিনেতা-অভিনেত্রীর এক লাখ ভিডিও নিয়ে কাজ করে তারা। এদের মধ্যে সেলিম সেফারবেকভ গড়ে ৬৫.১৮ শতাংশ ফেক ভিডিও সনাক্ত করে প্রথম, ডব্লিউএম দ্বিতীয়, এনটেকল্যাব তৃতীয়, এইটিন ইয়ারস ওল্ড ৪র্থ এবং দি মেডিকস ৫ম স্থান লাভ করেছে।
এক বিবৃতিতে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, এই প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে ডিপফেক ভিডিও শনাক্তের একটি বেজলাইন তৈরি হয়েছে। বিপুল সংখ্যার ভিন্ন ডেটা সেট তৈরি এবং ডিপফেক সনাক্তকরণের মডেলগুলিকে বেঞ্চমার্ক করতে, নতুন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করতে এবং একে অপরের কাছ থেকে শেখার জন্য এই প্রতিযোগিতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।