চলতি বছরের মধ্যেই আইফোন-১১ সাড়ে ছয় থেকে সাত কোটির মতো আইফোন বিক্রি হবে। আর নতুন এই আইফোনের চাহিদায় চীন যুক্তরাষ্ট্রকে ছাপিয়ে যাবে।
সংবাদ মাধ্যম সিএনবিসি’র কাছে এমনটাই জানিয়েছেন অ্যাপলের অন্যতম বিশ্লেষক মিং চি কুও।
এদিকে প্রাথমিকভাবে যুক্তরাষ্ট্র, চীন সহ বিভিন্ন স্থানে প্রি-অর্ডার নেওয়া শুরু করেছে। আর ২০ সেপ্টেম্বর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি শুরু হবে নতুন আইফোনের।
এমন পরিস্থিতিতে মিং চি কুও বলেছেন, তিনি যেমনটা আশা করেছিলাম নতুন আইফোনের চাহিদা তার থেকে বেশি ছাড়িয়ে গেছে। আর এর পেছনে চীনের বিশাল স্মার্টফোন বাজারের ভূমিকা রয়েছে।
কুও’র ভাষ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালের মধ্যে আইফোনের শিপমেন্ট সাড়ে ছয় কোটি থেকে সাত কোটি ইউনিটে দাঁড়াবে। পর্যায়ক্রমে এই অংকটা বাড়বে।
নতুন আইফোন উন্মোচিত হওয়ার তিন দিন পর থেকেই প্রি-অর্ডার শুরু হয়ে গেছে। তবে নতুন আইফোনের প্রি-অর্ডারের কোনো চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়নি জানিয়ে কুও বলেন, ডেলিভারির সময় পরিবর্তনের ফলে বোঝা যাচ্ছে প্রি-অর্ডার যা ধারণা করা হয়েছিল তার থেকে বেশি হয়েছে। আইফোন-১১’র চাহিদা যুক্তরাষ্ট্র থেকে চীনের বাজারে অনেক বেশি।
এদিকে চীনের ই-কমার্স সাইচ ফেনকিলে জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই তাদের শপ থেকে প্রায় সব ফোনই বায়না হয়ে গেছে। আইফোন ১১ এর১২৮জিবি আর অবশিষ্ট নেই। এবং ৬৪জিবি’র টা ৬২ শতাংশ শেষ।