দেশের উদীয়মান উদ্ভাবকদের সামনে ক্ষুধা মুক্ত বিশ্ব, সুস্বাস্থ্য, গুণগত শিক্ষা, ই-কমার্স, এমার্জিং টেকনোলোজি, ভার্চুয়াল এসিস্টেন্স এবং অনলাইন সার্টিফিকেট ভেরিফিকেশান- এমন ৬টি চ্যালেঞ্জ ও ৩টি সাব চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিলো সিটিও ফোরাম বাংলাদেশ। চার মাসের এই চ্যালেঞ্জ বিজয়ীদের ফলাফল ঘোষণা করা হয় গত ২৭ ডিসেম্বর।
গ্রিনরোডে সিটিও ফোরাম অফিসে শনিবার বিজয়ীদের হাতে হস্তান্তর কর হলো পুরস্কারের চেক। প্রথমে প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়ন স্মার্ট নোটারি বিডির দুই উদ্ভাবক তাবাসসুম সাদিয়া শাহজাহান এবং সৈয়কত মজুমদারকে পুরস্কারের এক লাখ টাকা দুই চেকে হস্তান্তর করা হয়।
এরপর সমান তিনটি চেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন প্রতিযোগিতার রানার্স আপ জিরো হাংগার গ্রুপের তিন সদস্য। এই দলের সদস্য আলী ইমরান ফকির, রুকন উদ্দীন মুন্না ও সাকিবকে দেয়া হয় মোট ৭৫ হাজার টাকা।
একইভাবে দ্বিতীয় রানার্সআপের ৫০ হাজার টাকা দুই চেকে দেয়া হয় দ্বিতীয় রানার্সআপ হওয়া অল্টার্নেট শিফট অটোমেশান অফ মেনুয়াল প্রোসেস ও ডিসেন্ট্রালাইজড ড্রাগ গার্ড উদ্ভাবকদ্বয়কে। ইউল্যাবের ডিসেন্ট্রালাইজড ড্রাগ গার্ড দলের সদস্যরা হলেন মুহতাসিম ফুয়াদ ফাহিম, আব্দুল কামরুন ফয়সাল। আর অল্ট সিফট দলের সদস্যরা হলেন জাহিদ হাসান জনি ও আরিফ জাহান।
চেক হস্তান্তর করেন শিক্ষা ও প্রযুক্তিবিদ এবং বঙ্গবন্ধু মিউজিয়ামের কিউরেটর নজরুল ইসলাম খান এবং সিটিও ফোরাম সভাপতি তপন কান্তি সরকার।