আধুনিক প্রযুক্তি এবং জ্ঞানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে বিশ্বের যে কোনো শক্তির সাথে তাল মিলিয়ে শান্তি মিশনে অবদান রাখতে সক্ষম হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আর এই লক্ষ্য পূরণের জন্যই ১৯৭৪ সালে জাতির পিতার গৃহীত “প্রতিরক্ষা নীতি” অনুসারে “ফোর্সেস গোল-২০৩০” গ্রহণ করে যুগপৎ ভাবে সেনাবাহিনীকে আধুনিক ও প্রযুক্তি সরঞ্জামে সুসজ্জিত করা হয়েছে বলেও উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
রোববার (১১ অক্টোবর) গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে সাভার সেনানিবাসে অনুষ্ঠিত সেনাবাহিনীর ১০টি ইউনিট ও সংস্থাকে জাতীয় পতাকা প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১০টি ইউনিট ও সংস্থার হাতে জাতীয় পতাকা হস্তান্তরঅনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি বলেন, “একবিংশ শতাব্দীর ভূ-রাজনৈতিক ও সামরিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সেনাবাহিনী গড়ে তোলার জন্য আমরা প্রয়োজনীয় কর্মসূচী গ্রহণ করেছি।”
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে চিফ অফ আর্মি স্টাফ জেনারেল আজিজ আহমেদ ১,৩,৬,৮ ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাটালিয়ন, ১১ বিআর (বাংলাদেশ পদাতিক রেজিমেন্ট) যান্ত্রিক ব্যাটালিয়ন, বিআর-১২, ১৩তম ও ১৫তম ইস্ট বেঙ্গল সাপোর্ট ব্যাটালিয়নের সংশ্লিষ্ট কমান্ডারদের হাতে জাতীয় পতাকা (জাতীয় পতাকা) হস্তান্তর করেন।