২০২১ সালে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য আমরা আইডিয়া প্রকল্প প্রচুর প্রশিক্ষণ প্রদান করবো। আগামী ২ বছর ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের ৫০ হাজার টাকা করে ফান্ডিং করা হবে, তারা যে ক্ষুদ্র থেকেই বৃহত্তম হতে পারে সে জন্য সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে বলে জানান আইডিয়া প্রকল্প পরিচালক সৈয়দ মজিবুল হক।
ইনোভেশন আইডিয়া নিয়ে আইসিটি ডিভিশনের আইডিয়া প্রকল্প আয়োজন করছে “বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ট”। আয়োজনের সহযোগী পার্টনার হিসেবে ই-কমার্স এ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) রবিবার (৩ জানুয়ারি) আয়োজন করেছে “স্টার্টআপ রেডিনেস” বিষয়ক ওয়ার্কশপ। ওয়ার্কশপে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমনটাই জানান সৈয়দ মজিবুল হক।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন, ই-ক্যাবের ডিরেক্টর আসিফ আহনাফ।
অনুষ্ঠানে যান্ত্রিক এর সিইও আল ফারুক শুভ স্টার্টআপ নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরে তিনি বলেন, একটি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানকে ভালো স্থানে যেতে কমপক্ষে ৫-১০ বছর শ্রম দিতে হবে। স্টার্টআপ নিয়ে কাজ করতে হলে অবশ্যই মিশন থাকতে হবে, মিশন ঠিক না করতে পারলে ১০, ৫ ও ৩ বছরে প্রতিষ্ঠান কোথায় থাকবে তা ঠিক করা কঠিন হয়ে যাবে। মিশন থেকেই বের হয়ে আসবে ভিশন।
একটি ভালো স্টার্টআপ একটি দেশের ইকোনোমিতে ভালো অবদান রাখে এমনটাই মনে করেন আইডিয়া প্রকল্পের হেড অব অপারেশনস সিদ্ধান্ত গোস্বামী। তিনি বলেন, স্টার্টআপ জীবনমান পরিবর্তন করে দেয়। স্টার্টআপে আমাদের এখনো সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমাদের সঠিক রিসোর্স থাকা দরকার যেটা একটা আইডিয়াটাকে ডেপেলাপ করে বাস্থবায়ন করবে। গ্যাপ রয়েছে মেনন্টরিং সাপোর্টেও।
ই-ক্যাব এবং আইডিয়া প্রকল্পের যৌথ আয়োজনে এই ওয়ার্কশপে সহযোগী পার্টনার ই-ক্যাব ইয়ুথ ফোরাম, কো ওয়ার্ক এবং ব্রেক বাইট।