স্মার্ট বাংলাদেশ হবে টেকসই, সাশ্রয়ী, বুদ্ধিদীপ্ত অন্তর্ভূক্তিমূলক সমাজ। হুয়াওয়ে আসিটি ইনকিউবিটর, অ্যপডেলপার ও টেক উইমেন অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের পথ নকশা তুলে ধরে এমনটাই জানিয়েছেন আইএসিটি প্রতিমন্ত্রী।
বুধবার গুলশানের একটি হোটেলে এই পথনকশা তুলে ধরেন তিনি। এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, চার স্তম্ভে ডিজিটাল বাংলাদেশ সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। ইতিমধ্যেই ৩৮০০ ইউনিয়নকে ফাইবার অপটিকে সংযুক্ত করা হয়েছে। এবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কমিউনিটি হেলথ সহ ১ লাখ ৯ হাজার ২৪৫টি প্রতিষ্ঠানকে উচ্চগতির ইন্টারনেটে সংযুক্ত করা হবে। ডিজিটাল সেবা, সুরক্ষায় ২৭টি ঝুঁকি চিহ্নিত করে কাজ করছে ডিজিটাল সাইবার সিকিউরিটি এজেন্সি। শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয় কর্মসূচি চলমান রয়েছে। বিনিয়োগ পরিবেশ আকর্ষণীয় করতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে ২০২৫ সালের মধ্যে ৫টি ইউনিকর্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলবে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন হুয়াওয়ে টেকনলোজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিইও প্যান জুনফেং। এরপরপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইসিই’র (চুয়েট) ডিন ও আইইইই বাংলাদেশের চেয়ার অধ্যাপক ড. এম মশিউল হক। তারপরে অনুষ্ঠানের সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হয় এবং বক্তব্য রাখেন সেবা প্লাটফর্ম লিমিটেডের সিওও ইলমুল হক সজীব, ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি’র উপাচার্য অধ্যাপক মোঃ রফিকুল ইসলাম, আইডিইএ প্রকল্প পরিচালক মোঃ আলতাফ হোসেন এবং স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি আহমেদ।