মুসকিলে আসান বা আলাদিনের চেরাগ ইন্টারনেট। এই ইন্টারনেটকে নিরাপদ রাখতে সরকার ইতিমধ্যেই সরকার দেশে পর্ণোসাইট বন্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করায় এর ব্যবহার জিবিপিএস থেকে কেবিপিএস-এ নেমে এসেছে।
শনিবার (১৮ জানুয়ারি) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের উইন্ডি টাউন হলে ‘তারুণ্যের উন্নয়নে নিরাপদ ইন্টারনেট’ বিষয়ক সভায় মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপনে এ তথ্য জানান বিটিসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড: মোঃ রফিকুল মতিন। আইনের পাশাপাশি সামাজিক নীতিমালা বাস্তবায়নের মাধ্যমে এই জগতকে নিরাপদ রাখতে হবে। তরুণদের মধ্যে সাইবার মূল্যবোধ গড়ে তুলতে হবে।
সভার প্রধান অতিথি আইন মন্ত্রী আনিসুল হক ও বিশেষ অতিথি সাংসদ অপরাজিতা হক।
নিজের বলার মতো একটি গল্পের প্রতিষ্ঠাতা ইকবাল বাহারের সঞ্চালনায় সভায় কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) প্রধান মনিরুল ইসলাম, বিটিআরসি পরিচালক (এসএস বিভাগ) লেঃ কর্নেল মোঃ আজিজুর রহমান সিদ্দিকী, বিটিসিএল উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম হাবিবুর রহমান এবং এপনিক পলিসি সিগ সুমন আহমেদ সাবির সাইবার ঝুঁকি, নিরাপত্তা ও করণীয় বিষয়ে আলোচনা করেন।
সিটিটিসি) প্রধান মনিরুল ইসলাম জানান, ২০১৯ সালে সাইবাই বুলিংয়ের শিকার ৩ হাজার ৯৬২টি জন। গড়ে প্রতিদিন ১০ জন অভিযোগ করেছেন। গ্রেফতার হওয়া ৩০২ জনের মধ্যে ৮২ শতাংশই ইন্টারনেটের মাধ্যমে জঙ্গীবাদে জড়িয়েছেন। এদের ধাপে ধাপে প্রতিক্রিয়াশীল বানানো নয়। এ কারণে তরুণদের উপযোগী কনটেন্ট তৈরি করতে হবে।