এই বছরের শেষ নাগাদ ৮৫-৯০ শতাংশ চাকরিতে প্রযুক্তি দক্ষতা প্রয়োজন হবে। কিন্তু ৬৫ শতাংশ ওইসিডি ভূক্তদেশে এই দক্ষতা নেই। আর আগামী এক দলকে ৮০০ মিলিয়ন মানুষ চাকরি হারাবে। অন্যদিকে এক হাজার মিলিয়ন নতুন চাকরি তৈরি হবে।
বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে চলমান বেসিস সফট এক্সপো ২০২০ এর দ্বিতীয় দিন শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) মেলা প্রাঙ্গনের গুলনকশা হলে অনুষ্ঠিত হয় ‘ভবিষ্যত প্রস্তুতি: ডিজিটাল বাংলাদেশের জন্য ডিজিটাল স্বাক্ষরতা’ বিষয়ক গোল টেবিল বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি সভাপতি শাহিদ উল মুনীর এর সভাপতিত্বে ‘ভবিষ্যত প্রস্তুতি: ডিজিটাল বাংলাদেশের জন্য ডিজিটাল স্বাক্ষরতা’ গোলটেবিল আলোচনায় বক্তা হিসেবে ছিলেন ড্যাফোডিল আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডঃ সৈয়দ আক্তার হোসেন, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেসোনালস এর ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডঃ মহিসন রেজা, নাইস পাওয়ার অ্যান্ড আইটি সল্যুশন লিমিটেডরে প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মোঃ হাবিবুল্লাহ তুহিন, ড্রিম ৭১ ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাশাদ কবীর, ওয়ালটন ডিজিটেক ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেডের সিইও প্রকৌশলী লিয়াকত আলী, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আব্দুল কাইয়্যুম মাসুদ, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মাদ জামাসেদ আলম, সাউথ পেয়েন্ট স্কুলের শিক্ষক রোখসানা আফরোজ এবং ডিডিএফ প্রেসিডেন্ট সানোয়র হোসেন ও জেনারেল সেক্রেটারি খালেদ সাইফুল্লাহ।
গোলিটেবিলে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ডঃ বিএম মাইনুল হোসেন। দুই সেশনে বিভক্ত সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক বেলেন, মূলত ৩টি বিষয়ের ওপর ডিজিটাল স্বাক্ষরতা আছে বলে ধরে নেয়া যাবে। ডিজিটাল কন্টেন্ট তৈরি, ফাইন টিউন করা এবং কনেটন্ট শেয়ার করা ও কমিউনিকেট করা। কিন্তু এটা যথেষ্ট নয়। এক হাজার মিলিয়ন জব-কে লক্ষ্য করে এগুতে হলে ডিজিটাল কম্পিটেন্স অর্জন করতে হবে। এ জন্য নির্দিষ্ট বিষয়ের সমস্যা সমাধানের দক্ষতা অর্জন করতে হবে।