ব্লকচেইনের বহুমাত্রিক ব্যবহারের কথা উল্লেখ করে এই প্রযুক্তিকে নতুন ধারার ইন্টারনেট বলে মন্তব্য করেছেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী। পলক বলেছেন, ব্লক চেইন নতুন ধারার ইন্টারনেট। কেননা এটা প্রতিটি ক্ষেত্রেই ব্যাপক পরিবর্তন আনছে। ফিনটেক, এগ্রিটেক, হেলথটেক, এ্যডুটেক- প্রতিটি ক্ষেত্রে আজ -কাল বা পরশু এই ব্লকচেইন ব্যবহৃত হবে। তাই আমাকে এই প্রযুক্তিকে আলিঙ্গন করতে হবে। সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।
তরুণদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে পলক বলেন, শিল্পখাতে রূপান্তরের অপারেটিং মডেলে দীর্ঘ মেয়াদে ব্লকচেইন ব্যবহৃত হবে। যেভাবে আমরা ইন্টারনেটে ব্যাপকভিত্তিক তথ্য বিনিময় করি, তেমনি ভ্যালুচেঞ্জ, মালিকানা হস্তান্তর এবং লেনদেন যাচাইয়ে ব্লকচেইন ব্যবহৃত হবে। এর মাধ্যমেই বোঝা যাচ্ছে ব্লকচেইন প্রযুক্তি কতটতা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের শিল্প খাতের প্রতিটি ক্ষেত্রেই এই প্রযুক্তি ব্যবহৃত হবে। তাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের প্রতি আমার আহ্বান,পুঁজিবাজার, অর্থমন্ত্রণালয়সহ দেশের বেসকারি খাতকেও এই প্রযুক্তিতে সংযুক্ত করুন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সী। বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক মোঃ আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইসিটি বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব এন এম জিয়াউল আলম, মহাহিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মুসলিম চৌধুরী, অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ কায়কোবাদ ও হাবিবুল্লাহ এন করিম অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন ব্লকচেইন সোসাইটির অথর অ্যান্ড স্পিকার ডেভিড শ্রেগাল ডেভিড সিজেল এবং হংকং ব্লকচেইন সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ড. লরেন্স মা অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন।