বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. সাফিনুল ইসলাম বলেছেন, বর্তমানে সারা বিশ্বে টেকনোলোজির দিক দিয়ে এগিয়ে গেছে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশও এগিয়ে যাচ্ছে। টেকনোলোজির সঙ্গে বিজিবিকে এগিয়ে নিতে হলে বাহিনীতে আধুনিক টেকনোলোজি স্থাপন করা প্রয়োজন। এছাড়াও বিজিবির সব সদস্যের প্রয়োজন টেকনোলোজিক্যাল প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা। আমাদের দেশের সীমানায় কিছু স্থানে এখনও অরক্ষিত রয়েছে। অরক্ষিত জায়গাতে বিওপি (বর্ডার আউটপোস্ট ) স্থাপন করা গেলেও সীমান্তে হত্যাসহ নানা অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।
রোববার (২০ ডিসেম্বর) বিজিবি দিবস উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব সুরক্ষার পাশাপাশি সীমান্তে চোরাচালান এবং নারী-শিশু পাচার বন্ধে বিজিবিকে আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন করে গড়ে তোলা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত ৫ ডিসেম্বর বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ৯৫তম ব্যাচ রিক্রুট মৌলিক প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা দেন তিনি।
সকাল ৯টায় রাজধানীর পিলখানায় বিজিবি সদরদপ্তরে বিজিবির রেজিমেন্টাল পতাকা উড়িয়ে দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বিজিবি মহাপরিচালক। এরপর সীমান্ত গৌরব’ এ মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি।