দেশকে সমৃদ্ধ ব-দ্বীপ গড়তে ২০১৮ সালে শতবর্ষ মেয়দী ডেল্টা প্লান ২০১০ পরিকল্পনা পাস করে সরকার। ধাপে ধাপে বাস্তবায়নযোগ্য এই মহাপরিকল্পনার প্রথম ধাপে ২০৩০ সালের মধ্যে অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে ‘রূপকল্প ২০৪০’ অর্জন করতে এগিয়ে যাচ্ছে সরকার।
প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে নেয়া হয় শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে দেশের মানুষ যেন সমান তালে এগিয়ে যেতে লক্ষ্য অভিমুখে এগিয়ে যেতে শনিবার একটি অধিবেশন করেছে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর।
ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত এই অধিবেশনে শিশু, কিশোর ও তরুণ বিজ্ঞানীদেরকে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট করতে আগামীতে ব-দ্বীপ পরিকল্পনার ওপর শিক্ষা অধিবেশন আয়োজনের ঘোষণা দেন সংস্থার মহাপরিচালক মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী। তিনি বলেন, আমরা আশা করি বাংলাদেশও ডাচদের মতো পলিবধৌত এই ব-দ্বীপ একটি আদর্শ রাষ্ট্রে পরিণত হবে। এ জন্য আমারা কেবল প্রদর্শনীতেই সীমাবদ্ধ না থেকে শিশুদের মনে ব-দ্বীপ পরিকল্পনাকে গেঁথে দেবো।
অধিবেশনে জাদুঘরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সামনে শতবর্ষী এই মহাপরিকল্পনার মৌলিকত্ব বিষয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক ড.মাজেদুল হক। আলোচনায় তিনি ব-দ্বীপ পরিকল্পনা ২০২১ এর প্রেক্ষাপট, বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ এবং তা মোকাবেলায় করণীয় বিষয়ও তুলে ধরেন।