আগামী এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে নিউক্লিয়ার পাওয়ার সবার কাছে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে উল্লেখ করে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বলেছেন, সরকার পুরোটাই বিজ্ঞানকে ধরে এগোতে চাচ্ছে। এছাড়া উপায়ও নেই আসলে। পৃথিবীর মধ্যে আমাদের ছোট্ট একটা দেশ, এত মানুষ, সেখানে বিজ্ঞান ছাড়া এগোনো সম্ভব নয়। কিন্তু দুর্ভাগ্য, যারা হর্তাকর্তা হয়ে বসে আছেন, তাদের অনেকেই বিজ্ঞানমনস্ক তো নয়-ই বরং এর বিরুদ্ধে কাজ করাটাও তারা অনেক পছন্দ করেন।
শুক্রবার (২৭ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর একটি তারকা হোটেলে বাংলাদেশ আলট্রাসনোগ্রাফি সোসাইটির ৩৫তম জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মন্ত্রী। এসময় পৃথিবীর নিউক্লিয়ার এনার্জিতে সক্ষম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ সম্পূর্ণভাবে ৩৩তম দেশ হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বলেন, আলট্রাসনোগ্রাফারদের বাদ দিয়ে চিকিৎসাশাস্ত্রের কাজ সম্ভব নয়। এখানে যারা আলট্রাসনোগ্রাফি নিয়ে কাজ করছেন, তাদের কাজের সঙ্গেও এর মিল রয়েছে। অর্থাৎ, এক্সরে থেকে আরম্ভ করে সবকিছু।
বাংলাদেশ আলট্রাসনোগ্রাফি সোসাইটির সভাপতি প্রফেসর মিজানুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর অশোক কুমার পাল, পপুলার গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও ডা. মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।