ভেজাল ও নকল ওষুধ চিহ্নিত করতে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন এবং ওয়েবপোর্টাল চালু করছে সরকার। ইতিমধ্যেই পাইলট প্রকল্পের অধীনে এই কাজ শুরু করেছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অ্যাক্সেস টু ইনফরমেশন বা এটুআই।
জাতীয় সংসদের এক প্রশ্নের উত্তরে এ তথ্য জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
সরকার দলীয় সংসদ সদস্য বেগম গ্লোরিয়া ঝর্ণা বৃহস্পতিবার সংসদে দাঁড়িয়ে এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে সংসদে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক অনুপস্থিতিতে তার পক্ষে এই উত্তর দেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
সংসদে দেওয়া তথ্য থেকে জানা যায়, ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর যেসব ওষুধের নিবন্ধন করে সখোনে সব দেশি ও বিদেশি ওষুধের দাম নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। অনুমোদিত দাম ওষুধের মোড়কে (কার্টন ও লেবেলে) মুদ্রণ বাধ্যতামূলক। তাই যেসব প্রতিষ্ঠান ওষুধ উৎপাদন ও আমদানি করে তারা সব ওষুধের মোড়কে দাম মুদ্রণ করে বিক্রি করে। মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা নিয়মিত ফার্মেসি পরিদর্শন করে বিষয়টি তদারকি করেন বলেও সংসদে জানান তিনি।