ট্রাম্প শাসনামলে গুগলের কাছ থেকে নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদ ম্যাট আপুজ্জো, অ্যাডাম গোল্ডম্যান, এরিক লিচটব্লাউ এবং মিখায়েল শ্মিদ এর ইমেইল চালাচালির তথ্য চেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ। সেই ধারাবাহিকতায় বর্তমান প্রশাসনও এই চারজন প্রতিবেদকের ইমেইলের তথ্য চেয়েছিল।
তবে ইমেইলের তথ্য চাইলেও এ বিষয়ে বাইডেন প্রশাসন মুখ খুলতে নিষেধ করায় বার্তা কক্ষ বা পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক বিষয়টি জানাতে পারেননি।
প্রশাসনিক পটপরিবর্তনের পর গত শুক্রবার বিষয়টি প্রকাশ্যে আনেন নিউ ইয়র্ক টাইমসের আইনজীবী ডেভিড ম্যাক্র।
এর একদিন বাদেই তথ্যের উৎস জানার জন্য সাংবাদিকদের ইমেইল বা ফোন রেকর্ড আর জব্দ করা হবে না বলে রায় দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ।
এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক অ্যান্থনি কোলি বলেন, প্রেসিডেন্টের নির্দেশনা অনুযায়ী বিচার বিভাগ তার দীর্ঘদিনের চর্চায় পরিববর্তন এনে ফাঁস হওয়া তদন্তের বিষয়ে সোর্সের তথ্য জানতে সংবাদ মাধ্যমের কর্মীদের আইনি বাধ্যবাধকতা মুখোমুখি করবে না।
তবে সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, অ্যাটর্নি জেনারেল মেরিক গারল্যান্ডের অধীনে থাকা বিচার বিভাগ এই চর্চা থেকে বরিয়ে আসার প্রতিশ্রুতি দিলেও নীতিমালায় কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি। যে কারণে প্রশাসন বদল হলে তা আবারও চালু হতে পারে।