ইন্টারনেটকে মানবাধিকার এবং ডেটা সুরক্ষা আইনের দাবি জানিয়ে শেষ হলো তিন দিনের বিআইজিএফ সম্মেলন। বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরামের পঞ্চদশ বার্ষিক সাধরণ সভার শেষ দিন শনিবার (৮ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত হয় তিনটি অধিবেশন।
রাজনৈতিক বিতর্ক, সংস্কৃতি এবং প্রচারণায় ইন্টারনেট কী ধরনের পরিবর্তন আনছে তা নিয়ে দিনের প্রথম অধিবেশনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. গীতি আরা নাসরিন।
বিএনএনআরসি সিইও এ এইচ এম বজলুর রহমানের সঞ্চালনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বায়েজিদ দৌলা, বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরামের সদস্য আফরোজা হক রীনা, সাম্প্রতিক দেশকাল সম্পাদক আরশাদ সিদ্দিকী বক্তব্য রাখেন।
দ্বিতীয় অধিবেশনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কানাডিয়ান বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ডঃ মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম।
আলোচক ছিলেন ক্লাউড টেকনোলজিস লিমিটেড সিইও হাসান টি এমদাদ, ই-ক্যাব লজিস্টিক স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ সাজ্জাদুল ইসলাম ফাহমি।
সিটিও ফোরাম বাংলাদেশের সভাপতি তপন কান্তি সরকারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিকাশের প্রধান এক্সটারনাল ও কর্পোরেট বিষয়ক কর্মকর্তা মেজর জেনারেল শেখ মোঃ মনিরুল ইসলাম (অব.) ও নাগদের নির্বাহী পরিচালক মোঃ শাফায়াত আলম।
দিনের শেষ অধিবেশনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আমাদের গ্রাম সিইও রেজা সেলিম।
আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন বিএনএনআরসি সিইও এ এইচ এম বজলুর রহমান, বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরামের মহাসচিব মুহাম্মদ আবদুল হক অনু এবং বাংলাদেশ সেন্টার ফর ফোর্থ ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল রিভ্যুলিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট সৈয়দ তামজিদুর রহমান।
মিডিয়া ও যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ জামিল আহমেদ অধিবেশনটি সঞ্চালনা করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরাম এবং তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান হাসানুল হক ইনু।
