আর্থিক অন্তর্ভূক্তির পাশাপাশি ডিজিটাল প্লাটফর্মগুলো মধ্যে সমন্বয়ে এবং বৈষম্য দূর করতে কাজ করছে আইসিটি বিভাগ। সে লক্ষ্যে ফিনটেক খাতের জন্য অল্পদিনের মধ্যে একটি ‘ফিনটেক টাস্ক ফোর্স’ আত্মপ্রকাশ করবে বলে জানিয়েছে জিয়াউল আলম।
তিনি বলেছেন, এই কমিটি ফিনটেক খাতের কাজ সমন্বয়ে বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে। এছাড়াও আমাদের আইডিটিপি ‘বিনিময়’ ফিনটেক খাতের জন্য জাতীয় একটি অবকাঠামো গড়ে দেবে। এটি অন্যান্য ফিনটেককে গাইড করবে। তখন চাইলেই ট্যাক্স ফাঁকি দেয়া যাবে না।
সরকারি সেবার উদ্ভাবনকে গুরুত্ব দেয়া মন্ত্রণালয় সেরা হওয়া এই কর্মকর্তা বলেন, ডিজিটাল ডিভাইসের একটি বড় শক্তি হচ্ছে ডিভাইড-কে দূর করা। মোবইল ফাইন্যান্সিংয়াল সিস্টেমে এখন ব্যাংক ছাড়াই অনেকে আর্থিক অন্তর্ভূক্তির অধীনে এসেছেন। মাননীয় উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ এবং আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের তত্বাবধানে অনেকদিন আগেই এক্ষেত্রে ইন্টারঅপারেবলিটি নিয়ে আমরা কাজ শুরু করেছি। সেই কাজটি আমাদের খুবই সতর্কতার সঙ্গে করতে হচ্ছে।
তিনি আরো জানিয়েছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন এবং দেশের কানেক্টিভিটি একটি সম্মানজনক অবস্থায় থাকায় ফিন্যান্সিয়াল ইনক্লুশনের কাজ এখন সহজ হয়েছে। ইতিমধ্যেই আমরা ৪০টি ইউনিয়ন পরিষদে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পৌঁছে দিয়েছি। আগামী ২-৩ বছরের মধ্যে এই সংযোগ সারা দেশেই ছড়িয়ে পড়বে।
পৃথিবীর আর কোনো কিছু নয়; এই অ্যাকসেস-ই পারে ডিজিটাল ডিভাইড দূর করতে। সেই লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি- যোগ করেন তিনি।