সমন্বিত ভাবে রাইডারদের জন্য ই-ট্রেনিং চালু করতে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছে রাইড শেয়ারিংয়ের প্রথম লাইসেন্স প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান পিকমি। প্রতিষ্ঠানটি’র জানিয়েছে, সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা পেলে চালকদের দক্ষতা বাড়াতে একটি বহুমুখী ই-প্রশিক্ষণ ইনিস্টিটিউট গড়ে তোলা সম্ভব হবে। একইসঙ্গে রাইডিং শেয়ার খাতটি যেমন শক্তিশালী হবে, তেমনি একটি নির্ভযোগ্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে দেশের অর্থনীতিতেও অবদান রাখতে সক্ষম হবে।
বুধবার (০৩ জুলাই) রাজধানীর শ্যামলীর একটি রেস্তোরায় সংবাদ সম্মেলন শেষে এই দাবি জানান পিকমি লিমিটেডের জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক (অপারেশন্স) শরিফুল ইসলাম তারেক। রাইড শেয়ারিং লাইসেন্স প্রদানকে যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত বিবেচনা করে সরকারকে সাধুবাদ জানাতে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পিকমি লিমিটেডের হেড অব অপারেশন্স আসলাম আলী খান,হেড অব আইটি খোরশেদ আলম এসিস্ট্যান্ট বিজনেস অপারেশন্স নিজাম উদ্দিন জাবেদ, হেড অব ফিনান্স তারিক হাসান রুবেল,অ্যাসিস্টেন্ট ম্যানেজার অপারেশনস শাকিল আহমেদ, মানবসম্পদ এক্সিকিউটিভ আকরামুল হায়দার সাব্বির, এক্সিকিউটিব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট আরশি খন্দকার সহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) কর্তৃক এনলিস্টমেন্ট সার্টিফিকেট ইস্যু করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সড়ক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ওমর আলীর প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের প্রথম এনলিস্টমেন্ট সার্টিফিকেট প্রাপ্ত রাইড শেয়ারিং সেবা প্রতিষ্ঠান পিকমি লিমিটেড।
এসময় জানানো হয়, শর্ত অনুযায়ী ইতিমধ্যেই ১০০ জন রাইডারকে নিবন্ধন করে বিটিআরসি’র পেমেন্ট প্রদান করেই লাইসেন্স পেয়েছে পিকমি।