সাইফুল রহমান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সজিব সাইফুল নামে বেশী পরিচিত। এর বাইরে সাইফুলের আরও একটি পরিচয় আছে। ব্যাকস্পেস ও বিজনেস ইন্সপেকশন বিডি’র প্রতিষ্ঠাতা তিনি। পথ চলার ৫ বছরে বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় টেক ইন্ডাস্ট্রিতে অগ্রগ্রামী প্রতিষ্ঠান হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে তার প্রতিষ্ঠান ব্যাকস্পেস। এই অভিজ্ঞতা থেকে চ্যাটজিপিটি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাস্টেইনেবল ব্যবহার এবং ভোক্তা পর্যায়ে এর প্রভাব বিষয়ে ডিজিবাংলাটেক ডট নিউজ এর নির্বাহী সম্পাদক এস এম ইমদাদুল হক এর সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি।
তার ভাষ্য, কমিউনিকেশনে এআই দিয়ে অটোমেটেড রিপ্লাইয়ের ক্ষেত্রে এআই ব্যবহারে রেসপন্স কমে যায়। ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংরেজি কিংবা উত্তর প্রফেশনাল না হলেও এধরণের কমিনিকেশনের রেসপন্স রেট ভাল হয়। এআই ব্যবহারের অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি বলেন, আমরা যখন এইআই এর সঙ্গে হিউম্যান টাচ ব্যবহার করছি সেটার রেসপন্স রেট কমিউনিকেশন কিংবা কন্টেন্ট এঙ্গেইজমেন্ট সবক্ষেত্রেই বেশী হয়। জিপিটি বা এআই টুলস ব্যবহার করে জিরো হিউম্যান টাচে একটা ব্লগ বা কন্টেন্ট বানানো গেলেও দীর্ঘ মেয়াদে মানুষের এধরণের কন্টেন্টের প্রতি আগ্রহ থাকেনা।
এমন পরিস্থিতিতে কন্টেন্ট ক্রিয়েটর এবং স্টার্টআপদের প্রতি সাইফুল রহমানের আহ্বান, জেনারেটিভ এআই আমাদের জন্য আশীর্বাদ হলেও এর উপর পুরোপুরি নির্ভরশীল হওয়া উচিত হবেনা। এটি প্রোডাকশন ক্যাপাসিটি বাড়াতে সাহায্য করলেও, যদি একেবারেই কোন হিউম্যান টাচ না থাকে তাহলে দীর্ঘমেয়াদে কার্যকরী না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশী। তাই নিজের গতি বাড়াতে এবং দক্ষতা উন্নয়নে জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করুন। কিন্তু এর উপর শতভাগ নির্ভরশীল হওয়া উচিত হবে না। শতভাগ অটোমেশনে আমাদের কিছুটা রেস্ট্রিকশন থাকা উচিত।
উদ্যোক্তা হিসেবে সাইফুলকে পরিচিতি এনে দেয় তার প্রথম উদ্যোগ ব্যাকস্পেস। এটি মূলত একটি মিডিয়া টেক কোম্পানি। ২০১৬ সালে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী থাকা অবস্থায় সাইফুল প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তোলেন। যদিও তখন কোনো অফিস স্পেস ছিল না, সব কিছুই রিমোটলি পরিচালিত হত। এরপর ২০১৯ সালে নিজস্ব অফিস স্পেসে কার্যক্রম শুরু করে। একটু একটু করে টিমও বড় হয়। সে সময় অ্যামাজন, এলজি, লেনোভো, শাওমির মতো বড় বড় টেক কোম্পানি ব্যাকস্পেসের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ দেখায়। বর্তমানে ঢাকায় ঢাকায় প্রায় ৭ হাজার বর্গফুটের অফিস নিয়ে কার্যক্রম চালিয়ে যেওয়া প্রতিষ্ঠানটিতে, দেশ-বিদেশের ১০০+ জন কর্মী কাজ করছেন সাইফুলের সঙ্গে। এছাড়াও ব্যাকস্পেস ডিজিটাল মিডিয়া, এনিমেশন স্টুডিও ও ভিডিও প্রোডাকশন এজেন্সিতে যুক্ত আছে প্রায় ৮০টি দেশের ৩ হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করেছে।
ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়ার কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্যও সরকারের পক্ষ থেকে আইসিটি খাতে প্রদত্ত ১০ শতাংশ প্রণোদনা দেয়ার দাবী জানিয়ে তিনি বলেছেন, আইসিটি খাতে সরকার যে প্রণোদনা দেয় আমরা তা পাই না। এমন কি বেসিসেও এই খাতের জন্য আলাদা করে কোন ব্যক্তিকে বা ডিরেক্টরকে অ্যাসাইন করা হয় না। অথচ বাংলাদেশের কনটেন্ট ক্রিয়েটররা এখন অনেক পাওয়ারফুল হয়েছে। আমাদের বেশিরভাগ সংসদ সদস্য সোশ্যাল মিডিয়াতে সরব হয়েছেন, নিয়মিত কন্টেন্ট দিয়ে যাচ্ছেন। তাই আমি বিশ্বাস করি, সম্ভাবনাময় এই খাতের বিকাশে সংশ্লিষ্টরা আমাদের সাপোর্ট করবেন।
২০১৯ সালের শেষদিকে ব্যাকস্পেস বাংলাভাষী ব্যবসা সচেতন দর্শকদের জন্য “বিজনেস ইন্সপেকশন বিডি নামে একটি প্ল্যাটফর্ম লঞ্চ করে। যেখানে ব্যবসা-বাণিজ্য, স্টার্টআপ, অর্থনীতি, ইন্ডাস্ট্রি এবং রিটেইল ব্যবসা নিয়ে কেস-স্টাডি, অ্যানালাইসিসের ওপর জোর দিয়ে বিভিন্ন তথ্যবহুল ভিডিও পাবলিশ করে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ১০ লাখেরও বেশি মানুষের কাছে ব্যবসাবাণিজ্য, ইন্ডাস্ট্রি, ইকোনোমি নিয়ে জানার একটি প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে।
কিভাবে কন্টেন্ট উদ্যোক্তা হয়ে উঠলেন? রিভিউ জোন থেকে ব্যাকস্পেস এর জার্নিটা কেমন ছিল?
২০১৪ সালের দিকে আমি তখন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছিলাম। সেসময়ে আমি অনলাইনে বেশ সক্রিয় ছিলাম, ব্লগ লিখতাম। ২০১৬ সালের দিকে উত্তর অ্যামেরিকাকে টার্গেট করে প্রোডাক্ট রিভিউ, নতুন পণ্য সম্পর্কে জানানো শুরু করি। এভাবেই ভ্লগিং ও কন্টেন্ট নিয়ে কাজ শুরু করি। ২০১৮ সালে মার্কেটিং ও ফাইন্যান্সে গ্র্যাজ্যুয়েট করি। ২০১৯ সালে আনুষ্ঠানিক ভাবে মিডিয়া টেক কোম্পানি ব্যাকস্পেস গঠন করি। এই কোম্পানির মাধ্যমে আমরা মূলত উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের কাস্টমার সাপোর্ট দিই। এরপর ২০২০ সালে বাংলাদেশের বাজারের জন্য ‘বিজনেস ইন্সপেকশন বিডি’ নামে একটি প্ল্যাটফর্ম লঞ্চ করি। পরবর্তীতে ব্যাকস্পেস এর অধীনে টেন স্টুডিও নামে একটি এনিমেশন স্টুডিও এবং ই-কমার্স ভিডিও প্রোডাকশন এজেন্সি চালু করি।
আমরা তো ফরোয়ার্ড হতে চাই কিন্তু আপনি ব্যাকস্পেস নাম দিলেন কেন?
এর পেছনে একটি মজার গল্প আছে। সাধারণত আমরা কিছু লিখার সময় যখন কোনো ভুল করি তখন কী-বোর্ডের ব্যাকস্পেস চেপে নতুন করে লিখি। সেই ধারনা থেকেই কেউ যদি ব্র্যান্ডিং বা মার্কেটিংয়ে ভুল করে থাকে বা তাদের পরিবর্তনের দরকার তখন পূরণও স্ট্র্যাটেজিকে শুধরে নতুন করে শুরু করতেই এই নাম করণ করা হয়েছে। পেছনে ফেরা নয়; বরং সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্যই কৌশলগত সমাধান দিতে ব্যাকস্পেস গড়ে তোলা।
বাংলাদেশে এআই/চ্যাটজিপিটির ব্যবহার কোন পর্যায়ে আছে? এটা ক্যারিয়ারে কী প্রভাব পড়বে?
এ আই টুলস নতুন কিছু না। আজ থেকে ৫/৭ বছর আগে থেকেই এধরণের টুলস এক্সিস্ট করতো। এখন প্রতিদিনই জেনারেটিভ এআই বেইজড নতুন নতুন টুলস সামনে আসছে। আমরা একটা ট্রান্সফর্মেশন এর মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। ২০১১-১২ সালে স্মার্টফোন যে বিকাশ লাভ করে এই ২০২৩-২৪ সালে এসে জেনারেটিভ এআই সেই পর্যায়ে আছে। সামনে আরো অনেক এআই টুলস আসবে। একসময় আমরা যা-ই করি সবকিছুর মধ্যেই এআই এর ইনভল্ভমেন্ট থাকবে। এআই আমাদের অনেক কাজে সাহায্য করবে। বাংলাদেশে বর্তমানে এআই ব্যবহারের এডপশন পর্যায়ে রয়েছে। বাংলাদেশের অনেক কোম্পানি লেখালেখি, ডাটা এন্ট্রি, কমিউনিকেশন প্রযুক্তি খাতের সকল প্রতিষ্ঠানই এআই ব্যবহার শুরু করেছে। এখন যেভাবে দেশের সবার হাতে হাতে স্মার্টফোন সামনের দিনগুলোতে এআইও সেভাবেই ব্যবহার হবে। তাই ক্যারিয়ারের জন্য চ্যাটজিপিটি বা এআই টুলস ব্যবহারে অভ্যস্ত হওয়ার বিকল্প নাই। কেননা এআই টুলস ব্যবহার করে যদি একটি ইমেইল তিন মিনিটে লেখা যায়, সেক্ষেত্রে কেউই ইমেইল লিখতে ১৫ মিনিট খরচ করতে দিবে না। তাই এআই অ্যাডপ্ট করতেই হবে তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রভাব ফেললেও এআই আমাদের চাকরি খেয়ে ফেলবে বিষয়টি এতও শিগগিরই হবেনা। এই যেমন যখন পৃথিবীতে গাড়ি ব্যবহার শুরু হলো তখন কুলি’র গুরুত্ব কমে গেল। কিন্তু গাড়ি চালাতে তো মানুষ লাগবে। তাছাড়া এআই টুলসগুলো এখনও ইভলভিং এবং কিছু কিছু জায়গায় সীমাবদ্ধতা এখনও আছে। এটি কখনোই মানুষের মত সৃজনশীল হবে না। এর চিন্তার বহুমাত্রিকতা ও বৈচিত্র্যতা থাকবে না। একসময় মানুষ খাতায় হিসাব রাখতো আর এখন কম্পিউটারে রাখে। মানুষ কিন্তু থাকছেই।
এআই-কে কি আমরা টুলস হিসেবে ব্যবহার করবো, না কি চালকের আসনে বসাবো?
এটা খুবই ইন্টারেস্টিং প্রশ্ন। এআই মানব সৃষ্টির জন্য হুমকি হবে কিনা এ নিয়ে ছোটবেলা আমরা অনেক মুভি দেখেছি, এখনও তৈরী হচ্ছে। স্মার্টফোন যেমন আমাদের জীবনকে অনেক সহজ করেছে আবার কিছু নেতিবাচক ডেকে আনছে। সেসব কারণে এগুলো ব্যবহারে আমাদের সচেতনতা এবং কিছু কিছু জায়গায় রেস্ট্রিকশন দরকার। একইভাবে এআই-কে দিয়ে সবকিছু অটোমেশন করে ফেলা বা পূর্ণ নির্ভরশীলতার বিষয়ে সবাইকে সচেতন করা ও প্রয়োজনীয় নীতিমালা দরকার। এটা টুলস হিসেবে ব্যবহার করা দরকার। তবে কখনোই এটিকে চালকের আসনে বসানো যাবেনা। এ বিষয়ে আমাদেরকে কিছুটা হলেও রক্ষণশীল হতে হবে।
দেশের তরুণদেড় মধ্যে সৃজনশীল ক্যারিয়ার হিসেবে ‘কন্টেন্ট ক্রিয়েশন‘কে পেশাদারিত্ব পর্যায়ে নিয়ে যেঁতে আমাদের কোন গাইডলাইন বা নীতিমালার প্রয়োজন আছে কি?
দেশে এখন প্রচুর কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছেন। তাড়া বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ইস্যুতে সামনে চলে আসছেন। দেশের মানুষজন সোশ্যাল মিডিয়াতে এখন অনেক সক্রিয়। যার কারণে অদ্ভুত কিছু করে ভাইরাল হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটছে অনেক বেশী। সোশ্যাল মিডিয়ায় কেউ কিছু বললেই আমরা হুমড়ি খেয়ে লাইক-কমেন্ট-শেয়ার করে বসি। কিন্তু যে বিষয়ে সে কথা বলছেন ঐ বিষয়ে মতামত দেয়ার মতো তার আদৌ সেই যোগ্যতা আছে কিনা আমরা সেটা নিয়ে যাচাই-বাছাই করছিনা। আবার অনেকেই হয়ত সোশ্যাল মিডিয়ায় খুব ভাল ভাল কথা বলেন কিন্তু তার সম্পর খোঁজ নিলে দেখা যায় বাস্তবচিত্র সম্পূর্ণ উল্টো। কিছু মানুষের জন্য এসব আমাদের ভাবতে হচ্ছে। তাই এগুলো একটু ফিল্টার হওয়া উচিত। এজন্য আমাদের সুনির্দিষ্ট গাইডলাইন থাকা দরকার। তবে সবচেয়ে বেশি দরকার আমাদের সচেতনতা তৈরি। কাকে ফলো করবো, কাকে করবো না এটা গুরুত্বপূর্ণ। জেনে বুঝে আমরা ফলো করছি কিনা তা বিবেচ্য। তাই আমাদের প্রাথমিক শিক্ষার মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের নিয়মনীতি নিয়ে আসা উচিত।
এ আই কনটেন্টে মানুষের আগ্রহ কম – এ বিষয়ে আপনার কাছে কোন গবেষণা পরিসংখ্যান আছে কি?
এই মুহুর্তে সঠিক পরিসংখ্যান দিতে পারছি না। তবে গ্লোবাল মার্কেটের জন্য আমরা যেহেতু প্রচুর কন্টেন্ট তৈরি করে থাকি সেই অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি গত বছর সবচেয়ে বড় রেভেলিউশিওন এসেছিল- একদম মানুষের মতো কথা বলতে পারা এমন এআই টুল। আপনি সেটাকে একটা স্ক্রিপ্ট দিলে সে সেটা সুন্দর করে পড়তে পারে। কিন্তু এই টুলস মানুষের টোনে কথা বলতে পারলেও দীর্ঘ সময় শুনতে গেলে আপনি বুঝতে পারবেন যে এই ভয়েসটা কোন রিয়েল হিউম্যান ভয়েস না। ফলে স্বভাবতই মানুষ ওই ভিডিওর উপর আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। মানুষ আসলে রিয়েল হিউম্যান ভয়েস শুনতে চায়। তারা ন্যাচারালিটি পছন্দ করে। তাই ইউটিউবে দেখবেন যে এআই ভয়েস ব্যবহার করে এমন অনেক চ্যানেল আছে। কিন্তু সেসব চ্যানেল থেকে রিয়েল হিউম্যান ভয়েস দিয়ে যেসব চ্যানেল আছে সেগুলোরই দর্শকরা বেশী পছন্দ করে।
কন্টেন্ট এনগেজমেন্ট বাড়াতে কতটুকু কৃত্রিম ও কতটুকু অকৃত্রিম তথা হিউম্যান টাচ থাকা আবশ্যক বলে মনে করেন ?
কনটেন্ট ক্রিয়েট এর সময় স্ক্রিপ্ট লিখে এর গ্রামার স্ট্রাকচার, সেন্টেন্স এর ওরিয়েন্টেশন, আরো রিলেটেড তথ্য পেতে এআই ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এআই কে অটোমেশন কর পুরো আর্টিকেল লিখলে পাঠক আগ্রহ হারায়। এখন অনেক ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে এআই পোস্ট থাকে। সেগুলো মানুষ কম পছন্দ করে এবং এনগেজ ফিল করে না। তাই কনটেন্ট এর মধ্যে অবশ্যই সৃজনশীল কিছু থাকতে হবে। এই যেমন রিমেক মুভিতে মানুষের আগ্রহ অনেক কম থাকে যদিনা সেখানে নতুন কোন কিছু থাকে। তবে এফিশিয়েন্সি অর্জনের জন্য এআই ব্যবহার করতে পারে।
কনটেন্ট ক্রিয়েশনে বাংলাদেশের বাজারের আকার কেমন? এর উন্নয়নের সরকার বা সংগঠনগুলোর পক্ষে করণীয় কি?
কনটেন্ট ক্রিয়েশন নিয়ে দেশে অনেকেই ইন্ডিভিজুয়াল কিংবা ৪-৫ জনের টিম নিয়ে কাজ করছে। যাদের বেশিরভাগই রেজিস্টার্ড বিজনেস হয়না, তাই এর আকারটা সেভাবে বোঝা যায় না। কিন্তু কন্টেন্ট যেকোনো ব্যবসায়ের জন্য খুবই পাওয়ারফুল টুলস। এ কারণে একটি কোম্পানির সিইও থেকে শুরু করে রাজনৈতিক, সাংসদ সবাই সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য কনটেন্ট ও ভিডিও বানায়। তাই এটিকে এখন আইসিটির মধ্যে নিয়ে আসা দরকার। ফ্রিল্যান্সার ও সফটওয়্যার ডেভলপারদের মতোই বেসিস থেকে শুরু করে সরকারি যেসব প্রণোদনা দেওয়া হয় তা কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদেরও পাওয়া উচিত। কেননা কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের ইনকামও তো সেই গুগল আর ফেসবুক থেকেই আসছে যা সরকার চাইলে খুব সহজেই আইডেন্টিফাই করতে পারে। আমাদের দেশের ট্যুরিজম বৃদ্ধি, বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়ানোসহ অন্যান্য বিভিন্ন বিষয়ে কনটেন্ট সেক্টর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এর জন্য বেসিস এ কনটেন্ট সেক্টরের জন্য একজন পরিচালককে ডেডিকেটেডলি দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে।
Really excellent info can be found on web blog.Money
from blog
lasuna without prescription – lasuna over the counter buy himcolin pills
Having read this I thought it was very informative. I appreciate you taking the time and effort to put this article together. I once again find myself spending way to much time both reading and commenting. But so what, it was still worth it!