ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের বাণিজ্যিক সংগঠন ই-ক্যাবের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে মনোনয়ন সংগ্রহের শেষ মূহুর্তে ই-ক্যাব হয়ে ওঠেছে উৎসব মুখর। সদস্যদের চাপে ই-ক্যাব কার্যালয় চাপ সামলাতে হিমশিম খায় ই-ক্যাব সচিবালয়।
১৮ মে বুধবার বেলা ১২টা পর্যন্ত মনোনয়ন সংগ্রহ করেন ১০ জন। এরা হলেন- মোহাম্মাদ আব্দুল ওয়াহেদ তমাল (কমজগৎ টেকনোলজি, এম ডি রুহুল কুদ্দুস ছোটন (ফোকাস ফ্রেম),শাহরিয়ার হাসান (পেপার ফ্লাই), সৈয়দা আম্বারীন রেজা (ফুডপান্ডা), এমডি সোফায়েত মাহমুদ (এসএম ইন্টারন্যাাশনাল), শাফকাত হায়দার (সি-প্রো), এমডি আব্দুল আলিম (পাবলিকস মেট্রো), সামদানি তাবরিজ (র্যাপিডো ডেলিভারি), আব্দুল আজিজ (যাচাই) এবং মাফিয়া নাহিদ (যাচাই)।
সব মিলিয়ে এবার ৯ পদের বিপরীতে মোট ৩৬ জন মনোনয়ন নিয়েছেন। পৌনে ২টার মধ্যে ৩৬টি মনোনয়নই জমা পড়ে।
একসাথে মনোনয়ন জমা দেয় ‘অগ্রগামী’ প্যানেলের ৯ সদস্য। এর হলেন- শমী কায়সার, আব্দুল ওয়াহেদ তমাল, মোহাম্মাদ সাহাব উদ্দিন, নাসিমা আক্তার, আসিফ আহনাফ, মোহাম্মাদ সাইদুর রহমান, এম ডি রুহুল কুদ্দুস ছোটন, শাহরিয়ার হাসান এবং সৈয়দা আম্বারীন রেজা।
এছাড়াও এ দিন মনোনয়ন সংগ্রহ করেই জমা দেন শাফকাত হায়দার, এমডি সোফায়েত মাহমুদ, মোহাম্মাদ তাজুল ইসলাম, এমডি সেলিম শেখ, আব্দুল আজিজি, এ এম ইশতিয়াক সারোয়ার, এমডি আব্দুল আলিম এবং সামদানি তাবরিজ।
সূত্রমতে, স্বতন্ত্র ভাবে প্রার্থীতা পত্র সংগ্রহ ও জমা দিলেও তিনটি প্যানেলে হতে যাচ্ছে এবারের নির্বাচনী প্রচারণা। এই প্যানেলগেুলোর মধ্যে রয়েছে অগ্রগামী, চেঞ্জমেকার্স এবং রেনোভেট।
নির্বাচন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, ই-ক্যাব নির্বাচন বোর্ড চেয়ারম্যান আমিন হেলালী এবং দুই সদস্য আব্দুর রাজ্জাক ও বজলুর রহমানকে নিয়ে বিকেলে বৈঠক করবেন বোর্ড সচিব আব্দুল আজিজ। ১৯ মে বিকেল ৪টা প্রকাশ করা হবে বৈধ প্রার্থীদের তালিকা।
প্রসঙ্গত, নির্বাচন সামনে এবার সদস্যদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা এবং ইমেজ নিয়ে তুঙ্গে রয়েছে ই-ক্যাব। মনোনয়ন বেঁচে ৯ লাখ টাকা আয় হয়েছে ই-ক্যাবের।